Tuesday, 23 April 2024

বিশ্ব ব‌ই দিবস। ২৩.০৪.২০২৪. Vol -857 The blogger in literature e-magazine


দিবসের মূল ধারণাটি আসে ভ্যালেন্সীয় লেখক ভিসেন্ত ক্লাভেল আন্দ্রেসের কাছ থেকে। তিনি তাঁর প্রিয় লেখক মিগেল দে থের্ভান্তেসকে সম্মান জানানোর একটি উপায় হিসাবে ধারণাটি দেন। ১৯২৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রাজা আলফনসো ত্রয়োদশ স্পেন জুড়ে স্পেনীয় বই দিবস পালনের জন্য একটি রাজকীয় ফরমান জারি করেন। পরে সমগ্র স্পেনে দিবসটি পালন করা শুরু হয়। প্রথমে ৭ অক্টোবর থের্ভান্তেসের জন্মদিনে দিবসটি পালন শুরু হয়, পরে তা তাঁর মৃত্যুদিন ২৩ এপ্রিলে স্থানান্তর করা হয়।

১৯৯৫ সালে ইউনেস্কো সিদ্ধান্ত নেয় যে, বিশ্ব বই এবং কপিরাইট দিবস উদযাপিত হবে ২৩ এপ্রিল, যেহেতু দিনটি ইংরেজ উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, পেরুভীয় ইনকা গার্তিলাসো দে লা ভেগা, এবং স্পেনীয় মিগেল দে থের্ভান্তেসসহ আরো বিশিষ্ট লেখকের জন্ম বা মৃত্যুবার্ষিকী। (ঐতিহাসিক ঘটনাক্রমে, শেক্সপীয়ার ও থের্ভান্তেস একই তারিখে মারা যান — ২৩ এপ্রিল ১৬১৬).

এরপর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিবছর ২৩ এপ্রিল বিশ্ব বই দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ডে মার্চ মাসে পালন করা হয়। বিশ্ব বই এবং কপিরাইট দিবস উপলক্ষ্যে ইউনেস্কো বই শিল্পের প্রধান সেক্টর থেকে নির্বাচিত উপদেষ্টা কমিটির সাথে, এক বছরের একটি জন্য ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল নির্বাচন করে। প্রতিটি মনোনীত ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল শহর বই পাঠ,বইয়ের প্রচার এবং প্রচারের জন্য বছরব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে । ২০২৪ সালে স্ত্রাসবুরকে ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।

ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল (ডব্লিউবিসি) হল ইউনেস্কোর একটি উদ্যোগ যা 23 এপ্রিল বিশ্ব বই ও কপিরাইট দিবস থেকে শুরু হওয়া এক বছরের জন্য বই প্রচার এবং পাঠকে উৎসাহিত করার জন্য শহরগুলিকে স্বীকৃতি দেয়৷ ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল হিসাবে মনোনীত শহরগুলি সমস্ত বয়সের পড়ার সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করার এবং ইউনেস্কোর মূল্যবোধ ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে। 


ইউনেস্কো 2001 সালে 31c/রেজোলিউশন 29 গ্রহণ করে, ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল প্রোগ্রাম প্রতিষ্ঠা করে এবং 2001 সালে মাদ্রিদকে প্রথম WBC শহর হিসেবে নামকরণ করে। উপদেষ্টা কমিটি ইউনেস্কো, ইন্টারন্যাশনাল পাবলিশার্স অ্যাসোসিয়েশন , ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন এবং ইনস্টিটিউশনের সমন্বয়ে গঠিত হয়। আন্তর্জাতিক লেখক ফোরাম এবং আন্তর্জাতিক বই বিক্রেতা ফেডারেশন ও ঐ বছর গঠিত হয়। 

বিশ্বব্যাপী বই দিবস উদযাপিত হয় বইয়ের গুরুত্ব আরও ব্যপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। বই আসলে অতীত এবং ভবিষ্যতের এক যোগসূত্র। পাশাপাশি সংস্কৃতির সঙ্গে প্রতি প্রজন্মের একটি সেতুবন্ধনের কাজও করে বই। বিশ্ব বই দিবসের দিনে ইউনেস্কো (UNESCO) ছাড়াও প্রকাশক, বই বিক্রেতাদের এবং লাইব্রেরির মতো প্রতিষ্ঠান মিলে এক বছরের জন্য বিশ্ব বই রাজধানী নির্বাচন করে। ২০১৯ সালের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহির শহর শারজাকে বিশ্ব বই রাজধানী নির্বাচিত করা হয়েছে। ২০২০ সালে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর হবে বইয়ের রাজধানী।

বিশ্ব বই দিবসের মাধ্যমে ইউনেস্কো সৃজনশীলতা, বৈচিত্র্য এবং জ্ঞানের উপর সকলের অধিকারের বিষয়টিকেই উৎসাহিত করে। সকলের কাছে শিক্ষা ওই বই পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে বিশ্বব্যাপী বইপ্রেমী সব মানুষ, বিশেষ করে লেখক, শিক্ষক, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং গণমাধ্যম একটি মঞ্চ তৈরির চেষ্টা করে মূলত, যাতে শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সাম্য প্রতিষ্ঠিত হয়।


বিশ্বের বই উৎসব :

কাতালোনিয়া
স্পেনের কাতালোনিয়াতে, সেন্ট জর্জ দিবস (দিয়াদা দে সান্ত জর্দি, এই ঐতিহাসিক অঞ্চলের সন্ত অনুগ্রাহক) ১৪৩৬ সাল থেকে পালন করা হচ্ছে এবং এতে প্রিয়জন এবং সম্মানিত ব্যক্তিদের মধ্যে উপহার বিনিময়ের প্রথা জড়িত রয়েছে। কাতালোনিয়াতে সেন্ট জর্জ দিবসটি প্রিয়জনকে বই এবং গোলাপ প্রদানের মাধ্যমে উদ্‌যাপন করা হয় এবং এটি কাতালোনীয়দের তাদের অনুগ্রাহক সন্তদের প্রতি সম্মান এবং সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শনের একটি সুযোগ।

সুইডেন

সুইডেনের দিনটি বার্ডসবোকড্যাগেন Världsbokdagen ("বিশ্ব বই দিবস") নামে পরিচিত। সাধারণভাবে এটি ২৩ এপ্রিল উদ্‌যাপন করা হয়, তবে এটি ইস্টারের সাথে সংঘর্ষ এড়াতে ২০০০ এবং ২০১১ সালে তা ১৩ এপ্রিলে নেয়া হয়েছিল।

যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ড

যুক্তরাজ্য এবং আয়ারল্যান্ডে, বিশ্ব বই দিবসটি হল মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত একটি দাতব্য অনুষ্ঠান, যা বার্ষিকভাবে প্রথম বৃহস্পতিবারে অনুষ্ঠিত হয় এবং এ উপলক্ষে বইয়ের বিশেষ সংস্করণ প্রকাশ করা হয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 

কেনসিংটন , মেরিল্যান্ডে , 26 এপ্রিলের সবচেয়ে কাছের রবিবারে একটি রাস্তার উত্সবের সাথে আন্তর্জাতিক বই দিবস উদযাপিত হয়। 2020 সালে, COVID-19 মহামারীর কারণে বই উৎসবের 15তম বার্ষিক কেনসিংটন দিবস বাতিল করা হয়েছিল । 

ভারত 
প্রতি বছর 23 এপ্রিল ভারতেও বিশ্ব বই দিবস পালিত হয়। বই পড়া ও প্রকাশের জন্য মানুষকে উৎসাহিত ও সচেতন করার জন্য ভারতের অনেক জায়গায় এটিকে স্মরণ করা হয়। 

বই নিয়ে বিখ্যাত উক্তি :

বৃষ্টির দিন গুলিতে বাড়িতে এক কাপ চা এবং একটি ভাল বই নিয়ে কাটাতে হবে।” – বিল ওয়াটারসন

আপনি যদি পড়তে পছন্দ না করেন তবে আপনি সঠিক বইটি খুঁজে পাননি।” – জে.কে.রাউলিং 

“ভালো বইয়ের সাহচর্য আছে এমন কোন মানুষকে বন্ধুহীন বলা যায় না।” – এলিজাবেথ ব্যারেট

 “বই ছাড়া একটি ঘর আত্মা ছাড়া শরীরের মতো।” – সিসেরো

. “আপনি একবার পড়তে শিখলে, আপনি চিরতরে মুক্ত হবেন।” – ফ্রেডরিক ডগলাস

. “যারা সাধারণের ঊর্ধ্বে উঠতে চায় তাদের জন্য পড়া অপরিহার্য।” – জিম রোহন

. “প্রথমে আপনার পছন্দের বই গুলি পড়ে ফেলুন। নাহলে পড়ে সুযোগ পাবেন না।” – হেনরি ডেভিড থোরো

 “ভালো খাদ্য বস্তু পেট ভর্তি করে, কিন্ত ভালো বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।” – স্পিনোজা

. “ভালো বই পড়া মানে গত শতাব্দীর সেরা মানুষদের সাথে কথা বলা।” – দেকার্তে

 “পড়ার অভ্যাস অর্জন করা মানে জীবনের প্রায় সমস্ত দুঃখ-কষ্ট থেকে নিজের জন্য আশ্রয় তৈরি করা।” – ডব্লিউ সমা

“আপনি যতো বেশী পড়বেন, ততো বেশী জিনিস আপনি জানতে পারবেন। আপনি যতো বেশী শিখবেন, ততো বেশী জায়গায় যাবেন।” – ডাঃ সেউস

 “সকল পাঠক নেতা নয়, কিন্তু সকল নেতা পাঠক।” – প্রেসিডেন্ট হ্যারি ট্রুম্যান

. “আমি একদিন একটি বই পড়লাম এবং আমার পুরো জীবন বদলে গেল।” – ওরহান পামুক

. “আপনি আজ যে বইটি পড়তে পারেন তা কখনই আগামীকাল পর্যন্ত বন্ধ রাখবেন না।” – হলব্রুক জ্যাকসন

 “কেউ যদি বারবার বই পড়ে আনন্দ না পায়, তাহলে তার পড়ে কোনো লাভ নেই।” – অস্কার ওয়াইল্ড

 “শুধুমাত্র অত্যন্ত দুর্বল চিত্তের লোকেরা সাহিত্য ও কবিতা দ্বারা প্রভাবিত হতে অস্বীকার করে।” – ক্যাসান্দ্রা

“আমি সবসময় আমার পকেটে দুটি বই রাখতাম, একটি পড়ার জন্য, একটি লেখার জন্য।” – রবার্ট লুই স্টিভেনসন

. “একটি অর্ধ-পঠিত বই একটি অর্ধ-সমাপ্ত প্রেমের মতো।” – ডেভিড মিচেল

. “বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না।” – প্রমথ চৌধুরী

. “আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, একটি বই পড়ার সময় অপরাধ করা অসম্ভব।” – জন ওয়াটার্স

. “শুধুমাত্র পাঠকদের একটি প্রজন্ম লেখকদের একটি প্রজন্মের জন্ম দেবে।” – স্টিভেন
 স্পিলবার্গ.

 “অল্প সংখ্যক সত্যিকারের ভাল বই দিয়ে জীবন শুরু করা একটি দুর্দান্ত জিনিস।” – আর্থার কোনান ডয়েল. 

“পড়ুন। পড়ুন। পড়ুন। শুধু এক ধরনের বই পড়বেন না। বিভিন্ন লেখকের বিভিন্ন বই পড়ুন, যাতে আপনি বিভিন্ন শৈলীর বিকাশ করেন।” – আর এল স্টাইন

. “বই একটি অনন্য বহনযোগ্য যাদু।” – স্টিফেন কিং

”বই কিনলেই যে পড়তে হবে, এটি হচ্ছে পাঠকের ভুল। বই লেখা জিনিসটা একটা শখমাত্র হওয়া উচিত নয়, কিন্তু বই কেনাটা শখ ছাড়া আর কিছু হওয়া উচিত নয়।” – প্রমথ চৌধুরী

”বই হচ্ছে অতীত আর বর্তমানের মধ্যে বেঁধে দেয়া সাঁকো।” -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

.”বই হচ্ছে মস্তিষ্কের সন্তান।” – জনাথন সুইফট

”বই হলো এমন এক মৌমাছি যা অন্যদের সুন্দর মন থেকে মধু সংগ্রহ করে পাঠকের জন্য নিয়ে আসে।” – জেমস রাসেল

”জীবনে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন- বই, বই এবং বই।” – ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ


”ঘরের কোনো আসবাবপত্র বইয়ের মতো সুন্দর নয়।” -সিডনি স্মিথ

.”বই লেখাটা নিষ্পাপ বৃত্তি এবং এতে করে দুষ্কর্ম থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়।“- বার্ট্রান্ড রাসেল

.”খুব কম বয়সেই বই পড়ার প্রতি আমার ঝোঁক তৈরি হয়। শিশু হিসেবে আমার বাবা–মাও বই কিনতে আমাকে ইচ্ছামতোই টাকা দিতেন। তাই আমি প্রচুর পড়তাম।”- বিল গেটস

.”রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে
প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে যাবে
বই, সেতো অনন্ত যৌবনা।“-ওমর খৈয়াম

.”কথাটা এই নয় যে বই এর থেকে কি এমন পাবে যা তোমাকে সমৃদ্ধ করবে-কথাটা হল বই তোমার থেকে এমন কিছু পাবে যা তোমার জীবনকে বদলে দেবে।“- রবীন শর্মা

.”বই পড়াকে যথার্থ হিসেবে যে সঙ্গী করে নিতে পারে,তার জীবনের দুঃখ কষ্টের বোঝা অনেক কমে যায়।“-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

.”আমরা যখন বই সংগ্রহ করি, তখন আমরা আনন্দকেই সংগ্রহ করি।“- ভিনসেন্ট স্টারেট

”আমাদের আত্মার মাঝে যে জমাট বাধা সমুদ্র সেই সমুদ্রের বরফ ভাঙার কুঠার হলো বই।“- ফ্রান্ৎস কাফকা

.”ভালো খাদ্য বস্তু পেট ভরে কিন্ত ভাল বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে।“-স্পিনোজা

.”একটি ভালো বই হলো বর্তমান ও চিরকালের জন্য সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বন্ধু।” -টুপার

”যদি আপনি এমন একটি বই পড়েন যা অন্যরা সবাই পড়ছে, তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন অন্য সবাই কি ভাবছে ।” — হারুকি মুরাকামি

.”কতকগুলো বই সৃষ্টি হয় আমাদের শিক্ষা দেবার জন্য নয়, বরং তাদের উদ্দেশ্য হলো আমাদের এই কথা জানানো যে, বইগুলোর স্রষ্টারা কিছু জানতেন।“- গ্যেঁটে

”যে বই পড়েনা,তার মধ্যে মর্যাদাবোধ জন্মেনা।“-পিয়ারসন স্মিথ

.”আইনের মৃত্যু আছে কিন্ত বইয়ের মৃত্যু নেই।” -এনড্রিউ ল্যাঙ

”বই হল বিশেষ দর্পন যাতে আমরা নিজেকে যেমন খুঁজে পাই, তেমনি আমাদের চারপাশে থাকা মানুষ ও পরিবেশকেও দেখতে পাই।“- কিশোর মজুমদার

.”বই হল মানুষের অনুভূতির ঘরে প্রবেশ করার অন্যতম চাবি।“- ফেরদৌসি মঞ্জিরা

ছোটদের হাতে বিবেকানন্দের বই তুলে দেওয়া

ছোটদের হাতে মা সারদা ও রামকৃষ্ণ দেবের বই তুলে দেওয়া

বিদ্যালয়ে বই দিবসে ছাত্রদের হাতে বই দেওয়া
বিদ্যালয়ের করণিক মাননীয় শ্রী বিপ্লব প্রামাণিকের হাতে আমার সম্পাদিত বই তুলে দেওয়া
প্রিয় মানুষ মাননীয় উত্তম বাবুর হাতে আমার সম্পাদিত হই তুলে দেওয়া
প্রিয় মানুষ মাননীয় সমরেশ বাবুর হাতে আমার সম্পাদিত বই তুলে দেওয়া


আমরা একত্রে আমার সম্পাদিত বই হাতে। 


বই পড়ুন বই পড়ান ।
বইকে পরম বন্ধু করে নিন 
ব‌ই উপহার দিন। 
বই বাড়িতে সংগ্রহ করুন।
 বাড়ির লাইব্রেরীকে মনের হাসপাতাল করে গড়ে তুলুন।
   সম্পাদনা: 
ড. বিষ্ণুপদ  জানা.
দৈনিক শব্দের মেঠাপথ পরিবার।

তথ্য ঋণ:

উইকিপিডিয়া 
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া।


......ব‌ই........ব‌ই.......ব‌ই......ব‌ই.......ব‌ই......ব‌ই.....
ঠিকানা -
কৃষ্ণনগর । খেজুরী । পূর্ব মেদিনীপুর। পিন ৭২১৪৩০। মোঃ  ৯৬৭৯৪৫০২৪৫.
ইমেল- janabishnupada99@gmail.com
-----------+++++++++++--------------------------+----







l

No comments:

শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধাঞ্জলি। প্রবোধচন্দ্র বাগচী । বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম পণ্ডিত, সাহিত্যের গবেষক এবং শিক্ষাবিদ। তিনি ছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় উপাচার্য। Dt -18.11.2024. Vol -1055 .Monday. The blogger post in literary e magazine.

প্রবোধচন্দ্র বাগচী    (১৮ নভেম্বর ১৮৯৮ - ১৯ জানুয়ারি ১৯৫৬)  বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম পণ্ডিত, সাহিত্যের গবেষক এবং শিক্ষাবিদ। ...