Friday, 19 February 2021

দৈনিক শব্দের মেঠোপথ

∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆
     বিশেষ আলোচনা পর্ব
================================
Doinik Sabder Methopath
Vol -287. Dt- 19.02.2021
৬ ফাল্গুন, ১৪২৭. শুক্রবার
÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷
এক নজরে বাংলা পত্র-পত্রিকা:

দিগদর্শন (১৮১৮)

দিগদর্শন প্রথম বাংলা সাময়িকপত্র।

 শ্রীরামপুর মিশনের উদ্যোগে শ্রীরামপুর থেকে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দের এপ্রিল মাসে প্রথম এই পত্রিকা প্রকাশিত হয়।

 সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান। 

চার পৃষ্ঠার পত্রিকাটি ছিল বাংলা-ইংরেজি দ্বিভাষিক পত্রিকা। এখানে বাংলা ও ইংরেজি অনুবাদ একসঙ্গে প্রকাশিত হত। শ্রীরামপুরের সাংবাদিকেরা একটি নিজস্ব ভাষারীতি গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন। এটি ছিল মাসিক পত্রিকা এবং এখানে ছাত্রদের উপযোগী ইতিহাস, ভূগোল ও বিজ্ঞান সংক্রান্ত নানা রচনা থাকত।

সমাচার দর্পণ

এটি একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ২৩শে মে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ (১০ই জৈষ্ঠ্য ১২২৫ বঙ্গাব্দ), সম্পাদক জন ক্লার্ক মার্শম্যান।

বাঙ্গাল গেজেটি

এটি একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১২২৫ বঙ্গাব্দ (১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ। ), সম্পাদক গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য।

সম্বাদ কৌমুদী

বিকল্প বানান সংবাদ কৌমুদী। এটি একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১২২৮ বঙ্গাব্দ তথা ৪ঠা ডিসেম্বর ১৮২১ খ্রিস্টাব্দ। সম্পাদক তারাচাঁদ দত্ত এবং ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা

অক্ষয়কুমার দত্তের সম্পাদনায় ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা থেকে প্রকাশিত।

সুলভ সমাচার

একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ ১২৭৭ বঙ্গাব্দে। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক:

পূর্ণিমা

একটি মাসিক পত্রিকা যার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন প্রাগাধুনিক কবি বিহারীলাল চক্রবর্তী। প্রথম প্রকাশ ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দ। এ পত্রিকাটি প্রতি মাসে পূর্ণিমা দিবসে প্রকাশিত হতো।

ঢাকা প্রকাশ

ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ৭ মার্চ ১৮৬১, ১২৬৭ বঙ্গাব্দ। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।

বঙ্গদর্শন

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। ১২৭৯ বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখ (১৮৭২ খৃস্টাব্দ) তারিখে মাসিক বঙ্গদর্শন পত্রিকার প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। সে সময় বাংলা দেশে কোন উন্নতমানের সাময়িক পত্র ছিল না। ১২৭৯ বঙ্গাব্দের বৈশাখ থেকে ১২৮২ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস অবধি এর সম্পাদক ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ১২৮৩ বঙ্গাব্দে এর প্রকাশ স্থগিত থাকে। ১২৮৪ বঙ্গাব্দ থেকে পত্রিকাটি পুনঃপ্রকাশিত হয় সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায়। শ্রীশচন্দ্র মজুমদার ১২৯০ বঙ্গাব্দের কার্তিক থেকে মাঘ পর্যন্ত ৪টি সংখ্যার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৩০৮ বঙ্গাব্দ থেকে ১৩১২ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্পাদনায় বঙ্গদর্শন নবপর্যায়ে ৫ বৎসর প্রকাশিত হয়।

ভ্রমর

মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১২৮১ বঙ্গাব্দ (১৮৭৪ খৃস্টাব্দ), প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক সঞ্জিবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

বিনোদিনী

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১২৮২ বঙ্গাব্দ (১৮৭৫ খৃস্টাব্দ), প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ভুবনমোহিনী দেবী অর্থাৎ নবীনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

ভারতী

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ শ্রাবণ ১২৮৪ বঙ্গাব্দ (১৮৭৭ খৃস্টাব্দ), প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

নবজীবন

একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১৮৮৫ খৃস্টাব্দ। পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অক্ষয়চন্দ্র সরকার।

বীণা

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ বৈশাখ ১২৮৫ (১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দ), পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন রাজকৃষ্ণ রায়।

তত্ত্ব-কৌমুদী

এটি ছিল একটি পাক্ষিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ বৈশাখ ১২৮৫ (১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দ), সম্পাদক ছিলেন শিবনাথ শাস্ত্রী।

বঙ্গবাসী

একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ২৬ অগ্রাহায়ণ, ১২৮৮ (১৮৮১ খ্রিস্টাব্দ), পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন জ্ঞানেন্দ্রলাল মিত্র।

বৌদ্ধবন্ধ

একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে। বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের মুখপত্র হিসাবে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম পত্রিকা। চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত এ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন

হিতবাদী

একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১৭ জৈষ্ঠ্য, ১২৯৮ (১৮৯১), পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য।

প্রবাসী

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ বৈশাখ ১৩০৮ (১৯০১ খ্রিস্টাব্দ), পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়।

সবুজ পত্র

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ বৈশাখ ১৩২১ (১৯১৪), পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন প্রমথ চৌধুরী।

নারায়ণ

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ বৈশাখ ১৩২১, পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন চিত্তরঞ্জন দাস।

মৌচাক

১৯২০ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় শিশু কিশোর দের জন্য এই পত্রিকা। সুধীর চন্দ্র সরকার ছিলেন প্রথম সম্পাদক। এই পত্রিকা টি এখনো প্রকাশিত হয়। ছোটদের জন্য কবিতা, ছড়া, গল্প ও ক্যুইজ এই পত্রিকার বিশেষ আকর্ষণ ছিল। সেকালের প্রথিতযশা সাহিত্যিক দের প্রথম রচনা প্রকাশিত হত এই বিখ্যাত পত্রিকাটিতে। ১৯৩০ সালে হেমেন্দ্রকুমার রায় তাঁর প্রথম রহস্য উপন্যাস টি লেখেন মৌচাক পত্রিকায়। এছাডাও শিবরাম চক্রবর্তী মৌচাকে নিয়মিত লিখতেন।বিখ্যাত ঔপন্যাসিক ভবানী ভট্টাচার্য মাত্র চোদ্দ বছর বয়সে মৌচাকে লিখেছিলেন তার প্রথম বাংলা প্রবন্ধ।

ধূমকেতু

এটি ছিল একটি পাক্ষিক পত্রিকা। এর প্রথম প্রকাশ ২৬ শ্রাবণ ১৩২৯ (১৯২২), ধূমকেতুর সম্পাদক ছিলেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।

কল্লোল

কল্লোল ১৯২৩ থেকে ১৯৩৫ খ্রীস্টাব্দের ভেতরে সংগঠিত হওয়া একটি অত্যন্ত প্রভাবশালী সাময়িক পত্র। কল্লোল নব্য লেখক দের প্রধান মুখপাত্র ছিল যাঁদের অন্যতম ছিলেন প্রেমেন্দ্র মিত্র, কাজী নজরুল ইসলাম, বুদ্ধদেব বসু। অনান্য সাময়িক পত্রিকারা যারা কল্লোল পত্রিকা কে অনুসরণ করে – উত্তরা (১৯২৫), প্রগতি (১৯২৬), কালিকলম (১৯২৬) এবং পূর্বাশা (১৯৩২)।

শনিবারের চিঠি

এই সাপ্তাহিক সাহিত্য পত্রটি ১৯৩০-৪০-এর দশকে কোলকাতাকেন্দ্রিক বাঙলা সাহিত্যের জগতে বিশেষ সাড়া জাগিয়েছিল। এর সঙ্গে কল্লোল গোষ্ঠীর দ্বন্দ ছিল আক্রমণাত্মক ; তবে তা সে সময়কার সাহিত্যপ্রেরণাকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল। এর প্রাণপুরুষ ছিলেন সজনীকান্ত দাস। পত্রিকাটি দুপর্যায়ে প্রকাশিত হয়েছিল। ১০ই শ্রাবণ ১৩৩১ (১৯২৪ খৃস্টাব্দ), প্রতিষ্ঠাদা সম্পাদক যোগানন্দ দাস। ভাদ্র ১৩৩৪ এবং ফালগুন ১৩৩৪ শেকে সজনীকান্ত দাষ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এতে যারা লিখেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম মোহিতলাল মজুমদার এবং নিরোদ সি চৌধুরী। এঁদের ভাষা ছিল ব্যঙ্গময়। সমালোচনার লক্ষ্য ছিল পিত্ত জ্বালিয়ে দেয়া।

পরিচয়

অবিভক্ত ভারতে কলকাতা থেকে প্রকাশিত সাহিত্য পত্রিকা। সম্পাদকঃ কবি-সাহিত্যিক সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।

বিচিত্রা

এটি একটি মাসিক পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ আষাঢ় ১৩৩৪ (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ), সম্পাদক উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়।

প্রগতি

এটি একটি মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ আষাঢ় ১৩৩৪ (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দ), সম্পাদক অজিতকুমার দত্ত এবং বুদ্ধদেব বসু।

দেশ

সাপ্তাহিক শিল্প-সাহিত্য পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত। প্রথম প্রকাশ ৮ই অগ্রাহায়ণ ১৩৪০(১৯৩৩ খৃস্টাব্দ), প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার।

সমকাল

মাসিক সাহিত্য পত্রিকা । সম্পাদক সিকান্দর আবু জাফর।

উদয়ন

সোভিয়েট রাশিয়ার দূতাবাস কর্তৃক প্রকাশিত মাসিক সাময়িক পত্র।

কণ্ঠস্বর

আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ কর্তৃক সম্পাদিত সাহিত্য পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ডিসেম্বর ১৯৬৫ খ্রিস্টাব্দ। ১৯৭৬ পর্যন্ত এটি প্রকাশিত হয়।

উত্তরাধিকার

বাংলা একাডেমী কর্তৃক প্রকাশিত সাহিত্য পত্রিকা।

ভারত বিচিত্রা

ভারতীয় দূতাবাস কর্তৃক প্রকাশিত মাসিক সাময়িক পত্র। সম্পাদক কবি বেলাল চৌধুরী।

কালস্রোত

ঢাকা থেকে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের জানুয়ারী মাসে। সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারী মাসে এর ৪র্থ বর্ষ ১ম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল পত্রিকাটির অন্তিম সংখ্যা।

জিজ্ঞাসা

কলকাতা থেকে প্রকাশিত উচ্চমানের ত্রৈমাসিক পত্রিকা। প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক শিবনারায়ণ রায়। পরবর্তী পর্যায়ের (২০০৩) সম্পাদকমণ্ডলীঃ স্বরাজ সেনগুপ্ত, অতীন্দ্রমোহন গুণ, ভবানীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় এবং মীরাতুন নাহার। প্রথম সংখ্যাঃ বৈশাখ, ১৩৮৭ বঙ্গাব্দ তথা ১৯৮০ খ্রীস্টাব্দ।

লোকায়ত

সমাজ-সাহিত্য বিষয়ক উচ্চমানের পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ঢাকা ১৯৮২। সম্পাদক কবি-দার্শনিক অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।

অধুনা

ঢাকা থেকে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। প্রথম প্রকাশ ১৯৮৬ খৃস্টাব্দ। প্রতিষ্ঠাতা ফয়জুল লতিফ চৌধুরী। সম্পাদক শামসুর রাহমান।

একবিংশ

ঢাকা থেকে প্রকাশিত সাহিত্যপত্র। সম্পাদকঃ খোন্দকার আশরাফ হোসেন।

শিল্পতরু

ঢাকা থেকে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। সম্পাদক কবি আবিদ আজাদ। উপদেষ্টা আবদুল মান্নান সৈয়দ। প্রথম প্রকাশ ১৯৮৭ খৃস্টাব্দ।

সুন্দরম

ঢাকা থেকে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। সম্পাদক মুস্তফা নুরুল ইসলাম। প্রথম প্রকাশঃ ১৯৯৩।

নতুন দিগন্ত

ঢাকা থেকে প্রকাশিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া
♥♥♥♥
রমজান,,,জেপিএল।

আধুনিক যুগ ---

প্রশ্নঃ ১) 
কেরী সাহেবের মুনশী বলা হয় কাকে?
ক. রাম রাম বসুকে
খ. মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকারকে
গ. চণ্ডীকরণ মুনশীকে
ঘ. গোলকনাশ শর্মাকে
উত্তরঃ ক

প্রশ্নঃ ২)
আলাওলের ‘তোহফা’ কোন ধরনে কাব্য?
ক. আত্মজীবনী
খ. প্রণয়কাব্য
গ. নীতিবাক্য
ঘ. জঙ্গনামা
উত্তরঃ গ

প্রশ্নঃ ৩)
'তোহফা' কাব্যটি কে রচনা করেন?
ক. দৌলত কাজী
খ. মাগন ঠাকুর
গ. সাবিরিদ খান
ঘ. আলাওল
উত্তরঃ ঘ

প্রশ্নঃ ৪)
‘ঠাকুরমার ঝুলি’ কী জাতীয় রচনা সংকলন?
ক. রূপকথা
খ. ছোটগল্প
গ. গ্রাম্যগীতিকা
ঘ. রূপকথা-উপকথা
উত্তরঃ খ

প্রশ্নঃ ৫)
‘আধ্যাত্মিকা’ উপন্যাসের লেখক কে?
ক. প্যারিচাঁদ মিত্র
খ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
গ. দামোদর বন্দ্যোপাধ্যায়
ঘ. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
উত্তরঃ ক

প্রশ্নঃ ৬)
কোন কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন?
ক. গোবিন্দদাস
খ. কায়কোবাদ
গ. ভুসুকু পা
ঘ. কাহ্নপা
উত্তরঃ গ

প্রশ্নঃ ৭)
ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থের নাম কি?
ক. কপালকুন্ডলা
খ. নীলদর্পণ
গ. মরুশিখা
ঘ. মেঘনাদ বধ
উত্তরঃ খ

প্রশ্নঃ ৮)
কোনটি আধুনিক যুগের কাব্য?
ক. মনসা মঙ্গল
খ. অন্নদা মঙ্গল
গ. কালিকা মঙ্গল
ঘ. সারদা মঙ্গল
উত্তরঃ ঘ

প্রশ্নঃ ৯)
বাংলা কথ্য ভাষার আদি গ্রন্থ কোনটি?
ক. প্রভু যিশুর বাণী
খ. কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
গ. মিশনারি জীবন
ঘ. ফুলমণি ও করুণার বিবরণ
উত্তরঃ খ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল সারণি প্রশ্নত্তোর-
রমজান,,বি,এ অনার্স(বাংলা)

একাত্তরের ডায়রি ====
বেগম সুফিয়া কামাল

একাত্তরের দিনগুলি====
জাহানারা ইমাম

একাত্তরের বর্ণমালা -====
এম আর আখতার মুকুল

একাত্তরের যীশু =======
শাহরিয়ার কবির।

বাঙালা ভাষার ইতিবৃত্ত (প্রবন্ধ) ===
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত (প্রবন্ধ) =সুকুমার সেন

>>বাঙালা সাহিত্যের কথা (প্রবন্ধ) =ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

>>বাংলা সাহিত্যের কথা (প্রবন্ধ) ====সুকুমার সেন।

শেষের কবিতা (উপন্যাস)=== রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষ সপ্তক(কাব্য) =====
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষ লেখা (কাব্য) =====
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষ কথা (ছোটগল্প)======
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষ রক্ষা (প্রহসন )===== রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

শেষপ্রশ্ন(উপন্যাস)=======
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

শেষের পরিচয় (উপন্যাস)====
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

শেষ বিকালের মেয়ে
(উপন্যাস)=======জহির রায়হান

জননী(উপন্যাস)======
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

*জননী (উপন্যাস)==========
শওকত ওসমান

ভবিষ্যতের বাঙালি (প্রবন্ধ)== 
এস ওয়াজেদ আলী

আত্মঘাতী বাঙালি ( প্রবন্ধ )== নীরদচন্দ্র চৌধুরী

বাঙালির ইতিহাস ( প্রবন্ধ )== নীহাররঞ্জন রায়

সাবাস বাঙালি (প্রবন্ধ)== 
অমৃতলাল বসু

বাঙালি ও বাংলা সাহিত্য (প্রবন্ধ)==
ডঃ আহমদ শরীফ

রজনী (উপন্যাস)====
 বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

রজনী (উপন্যাস)========== হুমায়ূন আহামদ।

কৃষ্ণ কান্তের উইল (উপন্যাস)===
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

বৈকণ্ঠের উইল (উপন্যাস)===== শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

কৃষ্ণকুমারী (নাটক)======== মাইকেল মধুসূধণ দত্ত

বসন্তকুমারী (নাটক)========
 মীর মোশাররফ হোসেন

মধুমালা (নাটক)=====
 কাজী নজরুল ইসলাম

মধুমালা (নাটক)===== 
জসিম উদ্দিন।

সঞ্চিতা (কাব্য)======
 কাজী নজরুল ইসলাম

সঞ্চয়িতা(কাব্য)======
 রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

কবর (নাটক) =========
মুনীর চৌধরী

কবর (কবিতা) =====
জসিম উদ্দিন

মরুভাস্কর (কাব্য) ===== কাজী নজরুল ইসলাম

মরুভাস্কর (প্রবন্ধ)========
 মোঃ ওয়াজেদ আলী।

মরুশিখা (কাব্য)===== যতীন্দ্রনা্থ সেনগুপ্ত

মরুমায়া (কাব্য)===== 
যতীন্দ্রনা্থ সেনগুপ্ত

মরুচন্দ্রিকা (কাব্য)=====
কাজী কাদের নেওয়াজ

মরুকুসুম (উপন্যাস)=====
শাহাদত হোসেন

মরুদুলাল (গদ্য গ্রন্থ) ==== 
গোলম মোস্তফা।

রাজবন্দীর জবানবন্দী (প্রবন্ধ) == কাজী নজরুল ইসলাম

রাজবন্দীর রোজনামচা (প্রবন্ধ)==
শহীদুল্লা কায়সার।

দেনাপাওনা (উপন্যাস)======
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

দেনাপাওনা (ছোটগল্প)======
==রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

জীবন ক্ষুধা (উপন্যাস)======
আবুল মনসুর আহমদ

মৃত্যুক্ষুধা (উপন্যাস)=========
কাজী নজরুল ইসলাম।

নীললোহিত (গল্প)=======
প্রমথ চৌধুরী

নীললোহিত (ছদ্মনাম)=====
সুনীলগঙ্গোপাধ্যায়।

নীল দংশন(উপন্যাস)===
সৈয়দ শামসুল হক

নীল দর্পন(নাটক)=====
দীনবন্ধু মিত্র

*জমিদার দর্পন(নাটক)===
মীর মোশাররফ হোসেন।

রক্তকরবী(নাটক)=== 
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রক্তাক্ত প্রান্তর (নাটক)=== 
মুনীর চৌধুরী

রক্তরাগ (কাব্য)=======
গোলম মোস্তফা।

সংস্কৃতির সংকট (প্রবন্ধ)==
বদরুদ্দিন উমর

সভ্যতার সংকট(প্রবন্ধ)== রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

পঞ্চতন্ত্র(গল্পগ্রন্থ)======
সৈয়দমুজতবা আলী

পঞ্চনারী(কাব্য)=======
জসীম উদ্দীন।

কাশবনের কন্যা (উপনাস) ==== শামসুদ্দিন আবুল কালাম

কুচবরন কন্যা (কাব্য) ====== বন্দে আলী মিয়া

ধান কন্যা (গল্প) ==== 
আলাউদ্দিন আল আজাদ।

পদ্মগোখরা (গল্প)=====
কাজী নজরুল ইসলাম

পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস)-==
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

পদ্মা মেঘনা যমুনা (উপন্যাস)==
আবুজাফর শামসুদ্দীন।

পদ্মাবতী (কাব্য)====
আলাওল

পদ্মাবতী (নাটক)===
মাইকেল মধুসূদন দত্ত

পদ্মাবতী (সমালোচনা মূলক গ্রন্থ)===
সৈয়দ আলী আহসান

পথের পাঁচালী(উপন্যাস
)====
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

পথের দাবী(উপন্যাস)==
শরৎচন্দ্রচট্টোপাধ্যায়

ছায়ানট (কাব্য) ==== 
কাজী নজরুল ইসলাম

ছায়াময়ী (কাব্য)=====
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

স্পেনবিজয় (মহাকাব্য) ===== সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী

^শ্রীকৃষ্ণ বিজয় (নাটক) ======
মালাধর বসু।

গোঁরাক্ষ বিজয় (কাব্য) == ====
শেখ ফয়জুল্লাহ

রসুল বিজয় (কাব্য) == == 
সরদার জয়েন উদ্দিন

রসুল বিজয় (কাব্য)====
 সৈয়দ সুলতান

ধর্ম বিজয় (নাটক) ==== রামনারায়ণ তর্করত্
সিন্ধু বিজয় (নাটক) ====
আকবর উদ্দিন।

বন্দীর বন্দনা (কাব্য) == 
এস ওয়াজেদ আলী

বন্দীর শিবির থেকে (কাব্য)==
শামসুর রাহমান

বন্দীর বাঁশি ==
বেনজীর আহমদ

বিধবস্ত নীলিমা (কাব্য)===== শামসুর রাহমান

অরণ্যে নীলিমা (উপন্যাস)===
আহসান হাবিব

রত্নাবতী (কাব্য)=====
 মীর মোশাররফ হোসেন

রত্নদীপ উপন্যাস)=====
প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়
রত্নবলী।

♥♥♥
আধুনিক যুগ---গদ্যের বিকাশ।

বাংলা সাহিত্যে আঠার'শ সাল থেকে আধুনিক যুগের সূত্রপাত। স্বকীয় বৈশিষ্ট্যের স্বতন্ত্র গৌরব নিয়ে এ যুগের আগমন। ইংরেজ আগমণের ফলপ্রসূ প্রভাবের সঙ্গে এ যুগের সম্পর্ক জড়িত।

ইংরেজি শিক্ষা ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে এদেশের বুদ্ধিজীবীরা চিন্তায় , কাজে ও
সৃষ্টিতে এক নতুনত্ব অনুভব করেন, তার নাম দেয়া হয় নব জাগৃতি বা রেঁনেসা। 
আর এই নব জাগৃতিই আধুনিক যুগকে সামাজিক -সাংস্কৃতিক দিক
দিয়ে মধ্যযুগ থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে।

১৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে আধুনিক যুগ ধরা হলেও এই যুগের বিশেষ লক্ষণ পূর্ব থেকে কিছুটা পরিস্ফুট
হতে দেখা যায়। 

১৭৬০ সালে পরলোকগত মধ্যযুগের
শেষ কবি ‘ রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র’ -এর 'অন্নদামঙ্গল ‘ কাব্য মানবিকতার সুরটি ঝংকৃত হয়ে উঠেছিল।আঠার শতকের দ্বিতীয়ার্ধে রচিত
কবিগান, যাত্রা , পাঁচালী প্রভৃতি ক্ষেত্রে মধ্যযুগীয় আলৌকিকতা পরিহার করে অনেকাংশে বাস্তবধর্মী হয়ে দেখা দিয়েছিল।

সাহিত্যেকে জীবন্মূখী করার এই ইঙ্গিতময় মুহূর্তে ইউরোপীয় ভাবধারার প্রত্যক্ষ প্রভাবে বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের সূত্রপাত ও
গৌরবময় যত্রা।

মানবিকতা, ব্যক্তিচেতনা, সমাজচেতনা,জাতীয়তাবোধ, রোমান্টিকতা, মৌলিকতা,
মুক্তবুদ্ধি, নাগরিকতা প্রভৃতি আধুনিকতার বিশেষ কিছু লক্ষণ।

বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের পূর্বে গদ্যরীতির প্রচলন ছিলনা। গদ্যের লিখিত রূপ চিঠিপত্র,
দলিল-দস্তাবেজ, বৈষ্ণবকড়চা ও বিদেশি খ্রিস্টান
কতৃক লিখিত ধর্ম বিষয়ক গ্রন্থের সঙ্কীর্ণ সীমায় আবদ্ধ ছিল। 

১৫৫৫ সালে আসাম রাজাকে লেখা কোচবিহারের রাজার একটি পত্রকে বাংলা গদ্যের প্রাচীনতম নিদর্শন
বলে মনে করা হয়।

বাংলা গদ্যের বিকাশ -এ ‘ শ্রীরামপুর মিশন’ ও ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ’ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।

 ব্যক্তিপর্যায়ে ‘উইলিয়াম কেরী’ ,
‘মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার’ , ‘রামরাম বসু’,
‘গোলকনাথ শর্মা’, ‘তারিণীচরণ মিত্র’, ‘ চন্ডীচরণ মুন্সী’, ‘রাজীবলোচন মূখোপাধ্যায়’ প্রথম পর্যায়ে বাংলা গদ্যের চর্চা করে বাংলা গদ্যকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।

এরপর ‘রামমোহন রায়’, ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’, দেবেন্দ্র নাথ ঠাকুর’, ‘অক্ষয়কুমার দত্ত’,প্যারিচঁদ মিত্র’, ‘কালীপ্রসন্ন সিংহ’ -এর হাত
ধরে ‘ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়’ -এর
হাতে এসে বাংলা গদ্য পরিণত রূপ পায়।

>>> ১৫৫৫ সালে আসামের রাজা অহোমরাজ স্বর্গদেবের কাছে কুচবিহারের মহারাজা নবনারায়ণ লিখিত পত্র বাংলা গদ্যের প্রাচীনতম নিদর্শন যা ‘আসামবন্তি’ পত্রিকায় ১৯০১ সালে প্রকাশ হয়।

>>>পর্তুগালের রাজধানী লিসবন থেকে প্রকাশিত দোম আন্তনিও রচিত ‘ব্রাহ্মণ রোমান ক্যাথলিক সংবাদ(১৭৪৩)’ বাংলা গদ্যের প্রাথমিক প্রচেষ্টা।

>>> বাংলা ভাষার প্রথম গদ্য লেখক পর্তুগিজ পাদ্রি মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ। 

রোমান হরফে রচিত তাঁর বইয়ের নাম ‘কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ’(শব্দকোষ) এবং ‘ভোকাবুলারিও এম ইদিত্তমা বেনগল্লা ই পোরতুগিজ’।

 পর্তুগালের রাজধানী লিসবন থেকে প্রকাশিত হয় ১৭৪৩ সালে।

♥ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ♥

>>ইংরেজ কর্মচারীদের দেশী ভাষা ও সংস্কৃতি শিক্ষা দেওয়ার জন্য গভর্নর জেরারেল লর্ড ওয়েলেসলি কর্তৃক ১৮০০খ্রি. ৪মে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় যা ১৮৫৪ খ্রি. পর্যন্ত চালু ছিল।

>>> উইলিয়াম কেরিকে প্রধান করে ১৮০১খ্রি. এ কলেজে বাংলা বিভাগ খোলা হয়।

>>> ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ 'রাজ্য প্রতাপাদিত্য চরিত্র' – ১৮০১ সালে প্রাকাশিত হয়। রচয়িতা- রাম রাম বসু। তার অন্য গ্রন্থ 'লিপিমালা'।

>>> ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের পন্ডিতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্রন্থ রচনা করেন মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার(৫টি)। বইগুলো হল-

বত্রিশসিংহাসন(১৮০২);
হিতোপদেশ(১৮০২); রাজাবলি(১৮০২); বেদান্তচন্দ্রিকা(১৮১৭); প্রবোধচন্দ্রিকা(১৮৩৩)।

>>>  উইলিয়াম কেরি এর লিখিত গ্রন্থ- কথোপকথন(১৮০১); ইতিহাসমালা(১৮১২)।

♥ রবীন্দ্র পূর্ব সাহিত্যিকগন => রাজা রামমোহন রায়♥

০১. রাজা রামমোহন রায়(১৭৭৪-১৮৩৩)।

০২. রাজা রামমোহন রায় প্রথম বাঙালী যিনি বাংলা ব্যাকরন রচনা করেন। তার রচিত ব্যাকরন- গৌড়ীয় ব্যাকরন(১৮২৬)। এটি ইংরেজিতে রচিত। এটি অনুবাদ করেন ১৮৩৩ সালে।

০৩. তার উল্যেখযোগ্য অনুবাদ- বেদান্ত গ্রন্থ(১৮১৫), বেদান্তসার(১৮১৫)।

০৪. সহমরন বিরুদ্ধ রচনা- প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ(১৮১৯), গোস্বামীর সহিত বিচার(১৮১৮-১৯), পথ্য প্রদান(১৮২৩), ভট্টাচার্যের সহিত বিচার(১৮১৭) ইত্যাদি।

০৫. শিশুতোষ রচনা- নীতিকথা(১৮১৮), হিতোপদেশ(১৮২০)।

০৬. ১৮২১ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘সম্বাদ কৌমুদী’ ও ‘ব্রাক্ষন সেবধি’-পত্রিকা। পরবর্তীতে এর সম্পাদক হন গঙ্গাকিশোর বন্দ্যোপাধ্যায়।

০৭. Brahmunical Magazine(1821)- ইংরেজি পত্রিকাটি- রাজা রামমোহন রায়ের।

০৮. 'মীরাতুল আখবার'(ফারসি) পত্রিকার সম্পাদক- রাজা রামমোহন রায়।

০৯. রাজা রামমোহন রায় আন্দোলন শুরু করেন- 'প্রেস অর্ডিন্যান্স' এর বিরুদ্ধে।

১০. সতীদাহ প্রথা নিয়ে রাজা রামমোহন রায়ের রচিত পুস্তক- প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ(১৮১৯)

কিছু প্রশ্নত্তোর----রমজার
বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট কপি করা হয় বলে মাঝে মাঝে নাম দিয়ে দিলাম।

প্রশ্ন : আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে ?
উঃ ১৮০১ সাল থেকে। (প্রস্তুতিপর্বঃ ১৮০০-১৮৬০, বিকাশপর্বঃ ১৮৬০-১৯০০, রবীন্দ্রপর্বঃ ১৯০০-১৯৩০, রবীন্দ্রোত্তরঃ ১৯৩০-১৯৪৭ ও বাংলাদেশঃ ১৯৪৭-)

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
উঃ সপ্তম শতাব্দী।

প্রশ্ন : পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?
উঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী।

প্রশ্ন : পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন?
উঃ সংস্কৃত ভাষা।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?
উঃ বৈদিক।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?
উঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?
উঃ খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে।

প্রশ্ন : ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ প্রাচীন গ্রন্থ ঋগে¦দের মন্ত্রগুলোতে।

প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে।

প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে।

প্রশ্ন : ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পর্যন্ত বাংলা ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
উঃ পাঁচ হাজার বছর।

প্রশ্ন : আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যেক ভাষার নাম কি?
উঃ বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?
উঃ বৈদিক ভাষা।

প্রশ্ন : বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান তিনটি ধারা কি কি?
উঃ প্রচীন ভারতীয় আর্য, মধ্য ভারতীয় আর্য ও নব্য ভারতীয় আর্য।

প্রশ্ন : কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?
উঃ আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন।

প্রশ্ন : কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে।

প্রশ্ন : সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে।

প্রশ্ন : কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ খ্রীঃ দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ সময়ে জনসাধারন যে ভাষায় নিত্য নতুন কথা বলত।

প্রশ্ন : প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম কি?
উঃ অপভ্রংশ।

প্রশ্ন : সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?
উঃ পূর্ব ভারতে প্রচলিত মাগবী অপভ্রংশ এবং খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়।

প্রশ্ন : ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ থেকে?
উঃ গৌড় অপভ্রংশ থেকে।

প্রশ্ন : কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
উঃ মাগধী প্রাকৃত।

প্রশ্ন : প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?
উঃ তিনটি।

প্রশ্ন : বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা কয়টি?
উঃ তিনটি।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?
উঃ হিন্দ-ইউরোপী গোষ্ঠীর।

প্রশ্ন : কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?
উঃ প্রাচীন যুগে।

প্রশ্ন : বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?
উঃ শ্রীরামপুর মিশন।

প্রশ্ন : কত সালে ‘শ্রীরামপুর মিশন’ প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে।

প্রশ্ন : বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ ঘটেছে ?
উঃ সিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি।

প্রশ্ন : বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার লাভ করে ?
উঃ খ্রিঃ দশম ও একাদশ শতাব্দীর মধ্যে।

প্রশ্ন : ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?
উঃ পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে।

প্রশ্ন : ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি।

প্রশ্ন : ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কোনটি?
উঃ দুইটি।

প্রশ্ন : খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?
উঃ সম্রাট অশোক।

প্রশ্ন : বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?
উঃ কুটিল লিপি।

প্রশ্ন : ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি ?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি।

প্রশ্ন : কোন যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষরের গঠনকার্য শুরু হয় ?
উঃ সেন যুগে।

প্রশ্ন : কোন কোন লিপির উপর বাংলা লিপির প্রভাব বিদ্যমান ?
উঃ উড়িষ্যা মৈথিলি ও আসামী লিপির উপর।

প্রশ্ন : বাংলা গদ্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে-?
উঃ সাময়ীক পত্র।

প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কি?
উঃ চর্যাপদ।

প্রশ্ন : চর্যাপদ রচনা করেন কারা ?
উঃ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ।

প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ আদি/ প্রাচীন যুগ।

প্রশ্ন : চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?
উঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭।

প্রশ্ন : চর্যাপদের রচনা কাল কত?
উঃ সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী।

প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?
উঃ বঙ্গকামরুপী ভাষায়।

প্রশ্ন : চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে।

প্রশ্ন : টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?
উঃ আশ্চর্য চর্যাচয়।

প্রশ্ন : নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?
উঃ চর্যাচর্য বিনিশ্চয়।

প্রশ্ন : বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?
উঃ মুন্ডা ভাষার।

প্রশ্ন : কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?
উঃ ব্রহ্মী লিপি।

প্রশ্ন : ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?
উঃ দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্মী।

প্রশ্ন : ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?
উঃ ব্রাহ্মী লিপি।

প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়।

প্রশ্ন : আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির নাম কি ?
উঃ চর্যাগীতি কোষ।

প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয় নি ?
উঃ ১১ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন সংখ্যক পদে সম্পূর্ন পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন : চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৩ সংখ্যক পদ।

প্রশ্ন : চর্যাগীতিকা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক কবে প্রকাশিত হয়েছিল ?
উঃ ১৯১৬ সালে।

প্রশ্ন : চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি ছিল?
উঃ ৫১ টি।

প্রশ্ন : চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিস্কার করেন?
উঃ ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

প্রশ্ন : চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার।

প্রশ্ন : ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয় কবে চর্যাপদে ভাষা বাংলা বলে প্রমান করেন?
উঃ ১৯২৬ সালে।

প্রশ্ন : চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উঃ চর্যাপদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়।

প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?
উঃ মাত্রাবৃত্তে ছন্দে।

প্রশ্ন : চর্যাপদের পুঁথি নেপালে যাবার কারন কি?
উঃ তুর্কী আক্রমনকারীদের ভয়ে পন্ডিতগণ তাদের পুুথি নিয়ে নেপালে পালিয়ে গিয়ে শরনার্থী হয়েছিলেন।

প্রশ্ন : কীর্তিলতা পুরুষ পরীক্ষা বিভাগসার প্রভৃতি সাহিত্যকর্মের রচয়িতা কে?
উঃ মিথিলার কবি বিদ্যাপতি।

প্রশ্ন : কবীন্দ্রবচন সমুচ্চয় ও সদুক্তি কর্ণামৃত কাব্য কোন যুগে রচিত?
উঃ সেনযুগে।

প্রশ্ন : সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি পাওয়া গিয়েছে?
উঃ সাড়ে ছেচল্লিশটি।

প্রশ্ন : সবচেয়ে বেশী পদ কে রচনা করেছেন ?
উঃ কাহ্নপা-১৩ টি।

প্রশ্ন : চর্যাপদের রচয়িতা কে বা কারা ?
উঃ কাহ্নপা, লুইপা, কুক্কুরীপা, ভুসুকু, সরহপাদ সহ মোট ২৪ জন।

প্রশ্ন : চর্যাপদ কোন সময়ে রচিত হয় ?
উঃ সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে।

প্রশ্ন : চর্যাপদের পদগুলো কোন কোন ভাষায় রচিত বলে দাবি করা হয়?
উঃ বাংলা, হিন্দী, মৈথিলী, অসমীয় ও উড়িয়া ভাষায়।

প্রশ্ন : রাজা লক্ষন সেনের রাজসভার পঞ্চরত কে কে ছিলেন?
উঃ উমাপতিধর, শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন আচার্য ও জয়দেব।

প্রশ্ন : বাংলা ছাড়া কোন কোন বাব্যগ্রন্থে বাঙালী জীবনের চিত্র রয়েছে?
উঃ গাথা সপ্তপদী ও প্রাকৃত পৈঙ্গলের।

প্রশ্ন : চন্ডীদাস সমস্যা কি?
উঃ বাংলা সাহিত্য একাধিক পদকর্তা নিজেকে চন্ডীদাস পরিচয় দিয়ে যে স মস্যা সৃষ্টি করেছেন তাই চন্ডীদাস সমস্যা ।

প্রশ্ন : বাংলা সাহিত্যে স্বীকৃত চন্ডীদাস কয়জন?
উঃ তিনজন। বড়ু চন্ডিদাস, দীন চন্ডিদাস এবং দ্বীজ চন্ডিদাস।

প্রশ্ন : শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়?
উঃ পশ্চিম বঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিলা গ্রামের এক গৃহস্থ বাড়ীর গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করেন।

প্রশ্ন : বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা কে?
উঃ বড়ু চন্ডিদাস।

প্রশ্ন : আদি যুগে লোকজীবনের কথা বিধৃত সর্বপ্রথম সাহিত্যক নিদর্শন কোনটি?
উঃ ডাক খনার বচন।

প্রশ্ন : মধ্যযুুগের বাংলা সাহিত্যর প্রধান দুটি ধারা কি ?
উঃ ১। কাহিনীমূলক ও ২। গীতিমূলক।

প্রশ্ন : শ্রী চৈতন্যর নামানুসারে মধ্যযুগের বিভাজন কিরূপ?
উঃ চৈতন্য পূর্ববর্তী যুগ (১২০১-১৫০০ খ্রিঃ), চৈতন্য যুগ (১৫০১-১৬০০) ও চৈতন্য পরবর্তী যুগ (১৬০১-১৮০০)

প্রশ্ন : গীত গোবিন্দ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতার নাম কি ?
উঃ জয়দেব।

প্রশ্ন : ব্রজবুলি ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিকের/শ্রেষ্ঠ কবি নাম কি?
উঃ বিদ্যাপতি এবং জয়দেব।

প্রশ্ন : চৈতন্য পরবর্তী যুগ বা মধ্যযুগের শেষ কবি কে?
উঃ ভারতচন্দ্র রায় গুনাকর।

প্রশ্ন : আধুনিক যুগের উদগাতা কে?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত।

প্রশ্ন : কোন যুগকে অবক্ষয়ের যুগ বলা হয় ?
উঃ সপ্তদশ শতাব্দী।
∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆

No comments:

শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধাঞ্জলি। ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায় । একজন বিশিষ্ট দরদী মনের মরমী যাত্রা পালাকার। তিনি যাত্রাপালার প্রযোজক-নির্দেশক, গীতিকার ও সুরকারও ছিলেন।

ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায়  ( ২৫ নভেম্বর,  ১৯৩৪ -  ২৮ ডিসেম্বর,  ১৯৯৮) বাংলা ও বাঙালির কালচারের সঙ্গে যাত্রা শিল্প রক্তের সঙ্গে মিশে রয়েছে। এখন সেই ...