Thursday, 19 August 2021

জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। জহির রায়হান। ১৯.০৮.২০২১. Vol -469. The blogger in literature e-magazine.


 

"" ডেকো না গো আমায় তোমার পথে মনের দুয়ার খুলে,

আমি আসবো না আর ও পথে আমায় যেয়ো ভুলে। 

গেঁথো নাকো মালা আমার লাগি ঝরা বকুল ফুলে, আমি পরবো না আর সে মালা ভাসবে চোখের জলে।  

ভেবো না আমারে আর নিশিদিন দু’চোখের জল ফেলে,

স্বপনে হেরিয়া কেঁদো না প্রভাতে,রাত গেলে। দিন ফুরানোর বেলা যে হলো মোর থাকবো না ফুরালে,পথপানে যেন চেয়ো না আর আমি হারালে। ""


              জহির রায়হান। 

               ১৯৫২-র একুশে ফেব্রুয়ারি তিনি ঢাকার রাজপথে, ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারী ছাত্রদের প্রথম দশ জনের দলে। ছিলেন ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশেও। দুই দফা কারাবরণ শেষে, চলচ্চিত্রের পোকা মাথায় নিয়ে এলেন কলকাতা। অর্থাভাবে মাঝপথেই ছাড়লেন ‘প্রমথেশ বড়ুয়া মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউট অব সিনেম্যাটোগ্রাফি’-র কোর্স। ষাটের দশকে ঢাকায় ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগেও যুক্ত ছিলেন। এই অদম্য তরুণই জহির রায়হান, বাংলাদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিপ্লবী চলচ্চিত্রকার, নাট্যকার, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, পত্রিকা-সম্পাদক.

তাঁর রচিত প্রথম উপন্যাস শেষ বিকেলের মেয়ে ১৯৬০ সালে প্রকাশিত হয়। তার রচিত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো হাজার বছর ধরে ও আরেক ফাল্গুন। হাজার বছর ধরে উপন্যাসের জন্য ১৯৬৪ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন।[২] তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র কখনো আসেনি (১৯৬১)। ১৯৬৪ সালে কাঁচের দেয়াল চলচ্চিত্রের জন্য তিনি নিগার পুরস্কার লাভ করেন। ] তার নির্মিত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলোহলো বেহুলাসঙ্গমআনোয়ারা এবং জীবন থেকে নেয়া। স্টপজেনোসাইড প্রামাণ্যচিত্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরে প্রশংসিত হন। 

জহির রায়হান ১৯৩৫ সালের ১৯ আগস্ট বর্তমান ফেনী জেলার সোনাগাজি উপজেলার নবাবপুর ইউনিয়নের মজুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর তিনি তার পরিবারের সাথে কলকাতা হতে বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) স্থানান্তরিত হন। তিনি ১৯৫৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে বাংলায় স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনে দু'বার বিয়ে করেন: ১৯৬১ সালে সুমিতা দেবীকে এবং ১৯৬৬ সালে তিনি সুচন্দাকে বিয়ে করেন, দুজনেই ছিলেন সে সময়কার বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

জহির রায়হান বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার সাহিত্যিক ও সাংবাদিক জীবন শুরু হয়। ১৯৫০ সালে তিনি যুগের আলো পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ করা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি খাপছাড়াযান্ত্রিকসিনেমা ইত্যাদি পত্রিকাতেও কাজ করেন। ১৯৫৬ সালে তিনি সম্পাদক হিসেবে প্রবাহ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৫৫ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ সূর্যগ্রহণ প্রকাশিত হয়। চলচ্চিত্র জগতে তার পদার্পণ ঘটে ১৯৫৭ সালে, জাগো হুয়া সাভেরা ছবিতে সহকারী হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে। তিনি সালাউদ্দীনের ছবি যে নদী মরুপথেতেও সহকারী হিসেবে কাজ করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এহতেশাম তাকে এ দেশ তোমার আমার এ কাজ করার আমন্ত্রণ জানান; জহির এ ছবির নামসঙ্গীত রচনা করেছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি রূপালী জগতে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন কখনো আসেনি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। ১৯৬৪ সালে তিনি পাকিস্তানের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র সঙ্গম নির্মাণ করেন (উর্দু ভাষার ছবি) এবং পরের বছর তার প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র বাহানা মুক্তি দেন।

জহির রায়হান ভাষা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং ২১শে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক আমতলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। ভাষা আন্দোলন তার ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল, যার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় তার বিখ্যাত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেয়াতে। তিনি ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি কলকাতায় চলে যান এবং সেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচারাভিযান ও তথ্যচিত্র নির্মাণ শুরু করেন।[৪] কলকাতায় তার নির্মিত চলচ্চিত্র জীবন থেকে নেওয়ার বেশ কয়েকটি প্রদর্শনী হয় এবং চলচ্চিত্রটি দেখে সত্যজিত রায়মৃণাল সেনতপন সিনহা এবং ঋত্বিক ঘটক প্রমুখ ভূয়সী প্রশংসা করেন। সে সময়ে তিনি চরম অর্থনৈতিক দৈন্যের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তার চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হতে প্রাপ্ত সমুদয় অর্থ তিনি মুক্তিযোদ্ধা তহবিলে দান করে দেন।

. রচনা কর্ম : 

উপন্যাস 

  • শেষ বিকেলের মেয়ে (১৯৬০) প্রথম উপন্যাস। প্রকাশক: সন্ধানী প্রকাশনী (রোমান্টিক প্রেমের উপাখ্যান)
  • হাজার বছর ধরে (১৯৬৪) আবহমান বাংলার গ্রামীণ জীবনের পটভূমিতে রচিত আখ্যান। (চলচ্চিত্ররূপ (২০০৫)
  • আরেক ফাল্গুন (১৯৬৯) বায়ান্নর রক্তস্নাত ভাষা-আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত কথামালা।
  • বরফ গলা নদী (১৯৬৯) প্রথম প্রকাশ: 'উত্তরণ' সাময়িকী। অর্থনৈতিক কারণে বিপর্যস্ত ক্ষয়িষ্ণু মধ্যবিত্ত পরিবারের অসহায়ত্ব গাথা।
  • আর কতদিন (১৯৭০) অবরুদ্ধ ও পদদলিত মানবাত্নার আন্তর্জাতিক রূপ এবং সংগ্রাম ও স্বপ্নের আত্মকথা।
  • কয়েকটি মৃত্যু
  • একুশে ফেব্রুয়ারি (১৯৭০)
  • তৃষ্ণা (১৯৬২)

গল্পসমগ্র

  • সূর্যগ্রহণ প্রথম গল্পগ্রন্থ (১৩৬২ বঙ্গাব্দ)'সোনার হরিণ"সময়ের প্রয়োজনেএকটি জিজ্ঞাসাহারানো বলয়বাঁধনয়াপত্তনমহামৃত্যুভাঙাচোরাঅপরাধস্বীকৃতঅতি পরিচিতইচ্ছা অনিচ্ছাজন্মান্তর
  • পোস্টারইচ্ছার আগুনে জ্বলছিকতকগুলো কুকুরের আর্তনাদকয়েকটি সংলাপ (১৯৭১)
  • দেমাকম্যাসাকারএকুশের গল্প

অন্যান্য রচনা

  • পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ (প্রবন্ধ), কলকাতার ঐতিহ্যবাহী 'পরিচয়' সাহিত্যপত্রের বাংলাদেশ সংখ্যায় (জুলাই ১৯৭১) এ প্রকাশিত হয়।
  • অক্টোবর বিপ্লব ও সোভিয়েত চলচ্চিত্র (প্রবন্ধ), সোভিয়েত বিপ্লবের ৫০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক মহাবিপ্লব উদ্‌যাপন কমিটির (ঢাকা) স্মরণিকা 'তরঙ্গ'-এ (নভেম্বর, ১৯৬৭) প্রকাশিত হয়।
  • ওদের জানিয়ে দাও (কবিতা)
  • জহির রায়হান রচনাবলি ১ম খণ্ড
  • জহির রায়হান রচনাবলি‌‌ ২য় খণ্ড

পত্রিকা সম্পাদনা

  • এক্সপ্রেস (ইংরেজি সাপ্তাহিক)
  • প্রবাহ (বাংলা মাসিক)

চলচ্চিত্র

সহকারী পরিচালক হিসেবে
পরিচালক, প্রযোজক, লেখক ও চিত্রনাট্যকার হিসেবে। 
বছরচলচ্চিত্রভূমিকাভাষানো
পরিচালকপ্রযোজকচিত্রনাট্যলেখক
১৯৬১কখনো আসেনিহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁবাংলাপরিচালক হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্র
১৯৬২সোনার কাজলহ্যাঁবাংলাকলিম শরাফী এর সাথে যৌথভাবে পরিচালনায় নির্মিত।
১৯৬৩কাচের দেয়ালহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৬৪সঙ্গমহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁউর্দুসমগ্র পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নির্মিত প্রথম রঙ্গীন চলচ্চিত্র।
১৯৬৫বাহানাহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁউর্দুসমগ্র পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নির্মিত প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র।
১৯৬৬বেহুলাহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৬৭আনোয়ারাহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৬৮দুই ভাইহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৬৮কুচবরণ কন্যাহ্যাঁবাংলা
১৯৬৮জুলেখাহ্যাঁবাংলা
১৯৬৮সুয়োরাণী-দুয়োরাণীহ্যাঁবাংলা
১৯৬৮সংসারহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৬৯মনের মত বউহ্যাঁবাংলা
১৯৬৯শেষ পর্যন্তহ্যাঁবাংলা
১৯৬৫একুশে ফেব্রুয়ারিহ্যাঁবাংলাঅপ্রকাশিত
১৯৭০জীবন থেকে নেয়াহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁবাংলা
১৯৭০টাকা আনা পাইহ্যাঁবাংলা
১৯৭০লেট দেয়ার বি লাইটহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁইংরেজি, বাংলা, উর্দু, রুশঅসমাপ্ত। চলচ্চিত্রটি সমাপ্ত হবার আগেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়।
১৯৭১জলতে সুরজ কে নিচেহ্যাঁউর্দু
১৯৭১স্টপ জেনোসাইডহ্যাঁহ্যাঁইংরেজিতথ্যচিত্র
১৯৭১বার্থ অব আ নেশন / এ স্টেট ইজ বর্নহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁইংরেজিতথ্যচিত্র
১৯৭১চিলড্রেন অব বাংলাদেশহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁইংরেজিতথ্যচিত্র
১৯৭১সারেন্ডারহ্যাঁহ্যাঁহ্যাঁইংরেজিতথ্যচিত্র
১৯৭২প্রতিশোধহ্যাঁবাংলা
১৯৭৩ধীরে বহে মেঘনাবাংলামূল পরিকল্পনা
২০০৫হাজার বছর ধরেহ্যাঁবাংলা
২০১৪পোস্টারহ্যাঁবাংলাস্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র



জহির রায়হান বিশ্বাস করতেন, দেশকে ভালোবাসা এবং তাকে মুক্ত করার প্রচেষ্টা তার জন্মগত এবং আদর্শগত অধিকার। তাই মুক্তিযুদ্ধে আমরা জহির রায়হানকে দেখেছি বহুমুখী ভূমিকায়। জহির রায়হানের ‘হাজার বছর ধরে’ উপন্যাস ১৯৬৪ সালে আদমজী পুরস্কার লাভ করে। ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা উপন্যাসের ক্ষেত্রে বিশিষ্ট অবদানের জন্য তাকে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে (মরণোত্তর) ভূষিত করা হয়। তৎকালীন পাকিস্তানে ১৯৬৫ সালে জহির রায়হান পরিচালিত ‘কাঁচের দেয়াল’ ছবিটি নিগার পুরস্কার লাভ করে। এই ছবিটি সাতটি শাখায় পুরস্কার জিতে নেয়। তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালকের সম্মান লাভ করেন। ১৯৭২ সালে তাসখন্দ চলচ্চিত্র উৎসবে তার ‘জীবন থেকে নেয়া’ এবং ‘স্টপ জেনোসাইড’ ছবি দুটিকে বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হয়। আসলে সাহিত্য এবং চলচ্চিত্র উভয় ক্ষেত্রেই জহির রায়হানের প্রতিভার আশ্চর্য বিকাশ লক্ষ করা যায়।




পুরস্কার ও সম্মানন



১৯৭২ সালের ২৫ জানুয়ারি সাংবাদিক সম্মেলনের ঘোষণার পাঁচদিন পর ৩০শে জানুয়ারি রোববার সকালে (সেই সন্ধ্যায় প্রেসক্লাবে তাঁর ফিল্ম শো হওয়ার কথা ছিল) রফিক নামের এক অজ্ঞাত টেলিফোন কল আসে জহির রায়হানের কায়েতটুলির বাসায়। টেলিফোনে জহিরকে বলা হয়েছিল, আপনার বড়দা (শহিদুল্লাহ কায়সার) মিরপুর বারো নম্বরে বন্দী আছেন। যদি বড়দাকে বাঁচাতে চান তাহলে এক্ষুণি মিরপুর চলে যান। একমাত্র আপনি গেলেই তাকে বাঁচাতে পারবেন। টেলিফোন পেয়ে জহির রায়হান দুটো গাড়ী নিয়ে মিরপুরে রওনা দেন। তাঁর সাথে ছিলেন ছোট ভাই মরহুম জাকারিয়া হাবিব, চাচাত ভাই শাহরিয়ার কবির, বাবুল (সুচন্দার ভাই), আব্দুল হক (পান্না কায়সারের ভাই), নিজাম ও পারভেজ। মিরপুর ২ নং সেকশনে পৌছার পর সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী (ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট) এবং পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে জহির রায়হানের টয়োটা গাড়ি (ঢাকা-ক-৯৭৭১) সহ থাকতে বলে অন্যদের ফেরত পাঠিয়ে দেন। তারপর জহির রায়হান আর ফেরত আসেননি।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর, ১৯৭১-এর ১৭ ডিসেম্বর ঢাকায় ফেরেন তিনি। পাক সেনাবাহিনীর দোসর আল বদর বাহিনীর হাতে অপহৃত সহোদর শহীদুল্লাহ কায়সারকে খুঁজতে বেরিয়ে, ১৯৭২-এর ৩০ জানুয়ারি ছদ্মবেশী পাকিস্তানি সৈন্যদের আক্রমণে নিহত হন প্রতিভাবান এই চলচ্চিত্রকার। জহির রায়হানের বয়স তখন মাত্র ছত্রিশ.


=={{{{{{{{======={{{{{{{{{{{{=={{{==






No comments:

শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধাঞ্জলি। পশুপতি ভট্টাচার্য । খ্যাতনামা চিকিৎসক ও সাহিত্যিক। Dt -15.11.2024. Vol -1053. Friday. The blogger post in literary e magazine

পশুপতি ভট্টাচার্য  ১৫ নভেম্বর ১৮৯১ -  ২৭ জানুয়ারি ১৯৭৮   একজন খ্যাতনামা চিকিৎসক ও সাহিত্যিক। জন্ম  বিহার রাজ্যে পিতার কর্মস্থল আরায়। তাদ...