Widely recognized as one of the most lyrically intense German-language poets, Rainer Maria Rilke was unique in his efforts to expand the realm of poetry through new uses of syntax and imagery and in an aesthetic philosophy that rejected Christian precepts and strove to reconcile beauty and suffering, life and death.
C. M. Bowra observed in Rainer Maria Rilke: Aspects of His Mind and Poetry, “Where others have found a unifying principle for themselves in religion or morality or the search for truth, Rilke found his in the search for impressions and the hope these could be turned into poetry... For him Art was what mattered most in life.”
বিখ্যাত জার্মান কবি ও ঔপন্যাসিক। রাইনের মারিয়া রিলকের পুরো নাম রেনে কার্ল উইলহেম জোহান জোসেফ মারিয়া রিলকে। রিলকে বর্তমান চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগ শহরে জন্মগ্রহণ করেন, ০৪ ডিসেম্বর, ১৮৭৫। তার ছোটোবেলাটা খুব সুখের ছিল না। বাবা জোসেফ রিলকে সেনাবাহিনীর চাকরি ছাড়ার পর রেলওয়ে অফিসার হন। মা সোফিয়ার সঙ্গেই রিলকের ছোটোবেলার বেশিরভাগ সময়টা কেটেছে। রিলকের জন্মের আগেই তার মায়ের প্রথম কন্যাসন্তান মারা যায়। সেই শোক ভুলতে না পেরেই তার মা তাকে মেয়েদের পোশাক পরিয়ে রাখতেন। বাবা মায়ের বিবাহবিচ্ছেদের পরে তাকে জোর করে মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে পাঠানো হয়। ১৮৮৬ থেকে ১৮৯৫ পর্যন্ত সেখানে থাকার পর অসুস্থতার জন্য অ্যাকাডেমি ছেড়ে দেন। ১৮৯৫ সালে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রবেশিকা পরীক্ষা পাস করেন। ১৮৯৬ পর্যন্ত তিনি সাহিত্য শিল্প ইতিহাস ও দর্শন নিয়ে প্রাগ ও মিউনিখে পড়াশোনা করেন।
রাইনের মারিয়া রিলকে তার 'দুইনো এলিজি'কাব্যের জন্য বিখ্যাত হলেও জার্মান ও ফরাসি ভাষায় তিনি বহু কবিতা ও গদ্য লিখে গেছেন। Das Stunden-Buch ("ঘণ্টার বই") (১৯০৫) হল তিনটি কবিতার সম্পূর্ণ সংকলন। বিশ শতকের গোড়ার দিকে রাশিয়ায় ভ্রমণকালে সেন্ট ফ্রান্সিস ও খ্রিশ্চান ধর্মের ঈশ্বরবিশ্বাস নিয়ে কবিতাগুলি লেখা।দাম্পত্যসঙ্গী ক্লারা ওয়েস্টহফ। সন্তান -১ জন।
Rainer Maria Rilke poems :
A Walk
Adam
Again And Again, However We Know The Landscape Of Love
Along The Sun-Drenched Roadside
Archaic Torso Of Apollo
As Once The Winged Energy Of Delight
Autumn Day
Before Summer Rain
Black Cat
Blank Joy
Child In Red
Childhood
Death
Dedication
Dedication To M...
Duino Elegies: The First Elegy
Duino Elegies: The Fourth Elegy
Duino Elegies: The Tenth Elegy
Early Spring
Encounter In The Chestnut Avenue
Eve
Evening
Evening Love Song
Exposed On The Cliffs Of The Heart
Extinguish Thou My Eyes
Falling Stars
Fire's Reflection
For Hans Carossa
from The Tenth Elegy
Girl's Lament
Etc
Die Aufzeichnungen des Malte Laurids ("মাল্ট লরিডস ব্রিজের নোটবুক") (১৯১০) জার্মান ভাষায় লেখা রিলকের একমাত্র আত্মজৈবনিক ধাঁচের উপন্যাস। "যৌবনে লেখা বইগুলিতে রিলকে বারবার নিঃসঙ্গতার প্রসঙ্গে ফিরে আসছেন,'মাল্টে'তে তা গম্ভীর ও ভারি হয়ে ঝুলে আছে বাংলাদেশের শ্রাবণ মাসে মেঘাছন্ন, বৃষ্টিহীন আকাশের মতো। কিন্তু যে-নিঃসঙ্গতাশ মাল্টে ছিলো পীড়িত, রিলকে তাকে ঐশ্বর্যে রূপান্তরিত করেন।"
১৯১২ সাল থেকে কাউন্টেস মারি ভন থার্ন এর অতিথি হয়ে দুইনো ক্যাসল এ থাকতে শুরু করেন। ১৯১২ থেকে ১৯২২ এই সময়েই তিনি তার বিখ্যাত এলিজিগুলো লেখেন। মাঝে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে অবসাদগ্রস্ত হয়ে কয়েকবছর লেখা বন্ধ রাখেন। এলিজিগুলোর গীতিকাব্যময়তা ও মিস্টিসিজমের পাশাপাশি অস্তিত্ত্বের টানাপোড়েন একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠেছে।রিলকে ইম্প্রেশনিস্ট কবি,তাই খ্রিশ্চান ধর্ম ও বিশ্বাস নিয়ে প্রতীকী দৃষ্টিভঙ্গি কবিতাগুলোর বিশেষত্ব।
মৃত্যু -২৯শে ডিসেম্বর ১৯২৬. (বয়স ৫১)
মন্ট্রাক্স, ভড, সুইজারল্যান্ড।
অনুবাদ কবিতা। অনু. কৌশিককান্তি বন্দোপাধ্যায়
মহান রাত্রি
দাঁড়িয়ে দেখেছি আমি মাঝে মাঝে জানালার ধারে,
দিন শেষে। রাত্রি আমাকে সাবধান করে, চোখ ঠারে—
বিচিত্র শহর যেন অবিশ্বাসী, তার প্রেক্ষাপট নিয়ে
বিষণ্ণতায়, আমায় কেউ তাকে দেয়নি চিনিয়ে।
নিকটের বস্তুদেরও ঠিকমতো বুঝতে কি পারি?
নির্বিকার ওরা, যেন এই কথা কোনও ব্যাপার-ই।
শুধু রাস্তা নিজেকে ল্যাম্পপোস্টের আলোয়
তুলে ধরে, আমার বড়ই আশ্চর্য প্রতীত হয়।
একটা কামরা কোনো বাড়ির ওপরে, যেন জানায়
কিছুটা সহানুভূতি, নিজস্ব বাতির আলোয় দেখা যায়।
আমি সামনে চেয়ে দেখি, ওরা পায় না কি
টের, ঝাঁপ ফেলে দেয়, আমি দাঁড়িয়েই থাকি।
শিশুর কান্নার শব্দ, জানি ওদের মায়েরা রয়েছে ঘরে
কী নিয়ে? অসীম ক্রন্দনের সান্ত্বনাহীন ভূমির ওপরে?
অথবা কোনও কণ্ঠ গেয়ে ওঠে গান, যেমনটা হয়ে থাকে
এক বৃদ্ধ কেশে ওঠে যেন ক্ষোভে, বাইরের পৃথিবীটাকে
তার তুলনায় অনেক শান্ত মনে হয়। হয় যেন বড় দেরি
একটি ঘণ্টা কেটে গেলো আর আমি পাইনি কোনও টের-ই।
সাগর সঙ্গীত
সমুদ্রের প্রাচীন নিঃশ্বাস
রাত্রের জলীয় বাতাস
তুমি এসো উদ্দেশ্যহীন—
ভোরের আলোর যে প্রতীক্ষাধীন
সে করুক সন্ধান
শোনা যায় কি না কোনো গান।
যেমন প্রাচীন প্রস্তরের অনেক গভীরে
থাকে যে শূন্যস্থান, বার হতে চায় যেন ছিঁড়ে।
অনেক উঁচুতে হয়েছে যে ডুমুরের গাছ পোঁতা
কিভাবে চন্দ্রালোকে একা আঁকড়ায় শূন্যতা।
অর্থপূর্ণ শব্দ
‘ঝুঁকে থাকা’, অর্থপূর্ণ এই দ্বৈতশব্দ
আমরা কি জেনেছি যে তারা রয়েছে সর্বত্র?
শুধু নয় হৃদয়ে, যেখানে রয়েছে লুকোনো
পাহাড়ের মতো যেন, উচ্চতায় যেতে যেতে কখনো
সম্মুখের অগ্রসর মাঠের দিকে পড়ে ঝুঁকে
আমরাও যেন তেমনই হই, ইচ্ছা জাগুক বুকে।
একটি পাখির ব্যাপ্ত উড়ান আমাদের দিক হৃদয় বিস্তৃত
প্রয়োজন আর থাকে না ভবিষ্যতের, লাগে যেন অতিরিক্ত।
সব কিছুই প্রচুর। সব কিছু ছিল শৈশবে
অনেকখানি, যখন সময় ছিল অনন্ত বৈভবে।
জীবন দিয়েছে ঢেলে প্রচুর, প্রয়োজনের অধিক
আমরা নই বঞ্চিত, বরং পুরস্কৃত অতি।
===={{{{{{{{{{{{{{{{∆∆∆∆∆}}}}}}}}}}}}}}}}}}===
No comments:
Post a Comment