∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
এবং
ভূমেন্দ্র গুহ
££££££££££££££££££££££££££££££££
Doinik Sabder Methopath
Vol - 87. Dt - 02.8.2020
বাংলা - ১৭ ই শ্রাবণ, ১৪২৭. রবিবার।
£££££££££££££££££££££££££££££££
আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়।
- নিজের বাসভবনে দেশীয় ভেষজ নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে তিনি তার গবেষণাকর্ম আরম্ভ করেন। তার এই গবেষণাস্থল থেকেই পরবর্তীকালে বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানার সৃষ্টি হয় যা ভারতবর্ষের শিল্পায়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। তাই বলা যায় বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ভারতীয় উপমহাদেশের শিল্পায়নে তার ভূমিকা অনস্বীকার্য।
- ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি মারকিউরাস নাইট্রাইট (HgNO2) আবিষ্কার করেন যা বিশ্বব্যাপী আলোড়নের সৃষ্টি করে। এটি তার অন্যতম প্রধান আবিষ্কার। তিনি তার সমগ্র জীবনে মোট ১২টি যৌগিক লবণ এবং ৫টি থায়োএস্টার আবিষ্কার করেন।
- সমবায়ের পুরোধা স্যার পিসি রায় ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে নিজ জন্মভূমিতে একটি কো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে বিজ্ঞানী পি সি রায় পিতার নামে আর,কে,বি,কে হরিশ্চন্দ্র স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
- বাগেরহাট জেলায় ১৯১৮ সালে তিনি পি, সি কলেজ নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। যা আজ বাংলাদেশের শিক্ষা বিস্তারে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
- India Before and After the Sepoy Mutiny (ভারত : সিপাহী বিদ্রোহের আগে ও পরে)
- সরল প্রাণিবিজ্ঞান, বাঙ্গালী মস্তিষ্ক ও তার অপব্যবহার
- হিন্দু রসায়নী বিদ্যা
- মোট গবেষণাপত্রের সংখ্যা ১৪৫ ট
- শিক্ষকতার জন্য তিনি সাধারণ্যে ‘‘আচার্য’’ হিসেবে আখ্যায়িত।
- সি আই ই: ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে তৃতীয়বারের মত তিনি ইংল্যান্ড যান এবং সেখান থেকেই সি আই ই লাভ করেন।
- সম্মানসূচক ডক্টরেট: ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয় তাকে এই ডিগ্রী দেয়। এছাড়া ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পরবর্তীকালে মহীশুর ও বেনারস বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও তিনি ডক্টরেট পান।
- নাইট: ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ সরকার প্রদত্ব নাইট উপাধি লাভ করেন ।
- বিবেকানন্দের দেশপ্রেম তাকে ইউরোপে থেকে ফিরিয়ে এনেছিল। দেশে এসেও তিনি তার সেই স্বদেশপ্রীতির পরিচয় দিয়েছেন। তিনি ক্লাসে বাংলায় লেকচার দিতেন। বাংলা ভাষা তার অস্তিত্বের সাথে মিশে ছিল। তার বাচনভঙ্গী ছিল অসাধারণ যার দ্বারা তিনি ছাত্রদের মন জয় করে নিতেন খুব সহজেই। তিনি সকল ক্ষেত্রেই ছিলেন উদারপন্থী ছিলেন। কিছু সূত্র মতে, তিনি অসাম্প্রদায়িকই শুধু ছিলেন না বরং সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার মূলোৎপাটনের জন্যও চেষ্টা করেছেন সবসময়। বাঙ্গালীদের কাছে তিনি বিজ্ঞানী, ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের কাছে তিনি বিপ্লবী। তাঁর নিজের ভাষায়- ‘আমি বৈজ্ঞানিক, গবেষণাগারেই আমার কাজ, কিন্তু এমন সময় আসে যখন বৈজ্ঞানিককেও দেশের আহ্বানে সাড়া দিতে হয়।’ সাধারণ বেশভূষায় ও সাদাসিধে জীবন-যাপনে অভ্যন্ত এই স্বদেশি দেশসেবক, বিদগ্ধ পণ্ডিত, ছাত্রবৎসল অধ্যাপক, আবিষ্কারক বিজ্ঞানী, অগ্রজ সমবায়ী, দরদি সমাজকর্মী এই ব্যক্তির নাম প্রফুল্লচন্দ্র রায়। বাংলাদেশের খুলনার মানুষ এই মনীষী তৎকালীন ভারতবর্ষের সেরা রসায়ন বিজ্ঞানী ও সার্থক শিল্পোদ্যোগী হিসেবে সম্মানিত।
===========================
ভূমেন্দ্র গুহ
১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে আগস্ট মাসের ২ তারিখ ভারতের মধ্য প্রদেশে বিলাসপুর-এ তাঁর জন্ম হয়েছিল। জীবনানন্দেরই মতো পৈত্রিক সূত্রে তিনি বরিশালেরই মানুষ। পিতামহ সতীশচন্দ্র গুহরায়ের আদিনিবাস ছিল অবিভক্ত ভারতের বরিশাল জেলার স্বরূপকাঠি উপজেলার মৈষাণী গ্রামে। তিনি ছিলেন মুনিনাগ গ্রামের জমিদার পুত্র। ভূমেন্দ্র গুহ’র বাবা নগেন্দ্রনাথ গুহরায় রেল কোম্পানিতে চাকুরি করতেন। বদলির চাকুরি, ফলে নানা স্কুলে পড়তে হয়েছে ভূমেন্দ্র গুহকে, তবে ম্যাট্রিক পাশ করেছেন কলকাতার মিত্র ইনস্টিটিউশনে। পরে বঙ্গবাসী কলেজ থেকে ISC পাস করার পর ডাক্তারি পড়েছিলেন ক্যালকাটা মেডিকেল কলেজে। ১৯৫৭’য় ডাক্তারি পাশের পর তিনি শল্যচিকিৎসায় মাস্টার্স করেছেন; পরে সার্জারিতে MCH হন।এরপর তিনি অনেক গবেষণা করেছেন; তাঁর দেড়শরও বেশি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক জার্নালে। যুক্তভাবে একটি ডাক্তারির বই-ও প্রকাশ করেছিলেন। কলকাতা মেডিকেল কলেজ-এর থোরাসিক সার্জারি বিভাগের প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন চৌদ্দ বছর। লিভার সিরোসিস রোগটি অপরেশন ক’রে সারানোর পদ্ধতিটিও তাঁরই আবিষ্কার: এটি বিশ্বব্যাপী চিকিৎসাশাস্ত্রে গুহরায়-বাসু শান্ট অপারেশন নামে খ্যাত।
তাঁর পদ্য লেখার শুরু উত্তর কৈশোরে সঞ্জয় ভট্টাচার্যের “পূর্বাশা” পত্রিকায় ১৯৫২’র মাঝামাঝিতে। পঞ্চাশ দশকের শুরুতে তাঁর কবিতা লেখার গোড়াপত্তন হলেও প্রথম কবিতা সংকলন “যম” প্রকাশিত হয়েছিল অনেক পরে, ১৯৯৪-এ। শ্রেষ্ঠ কবিতা’র কবিতাগুলোর রচনাকাল : ১৯৫৫-৫৮ খ্রিস্টাব্দ এবং ১৯৯০-২০০৪ খ্রিস্টাব্দ। অর্থাৎ ১৯৫৯ থেকে ১৯৮৯ - তিরিশ বছর হয়তো জীবন-জীবিকা বড় ছিল , তিনি বিশ্ব বিখ্যাত ডাক্তার ছিলেন বলে শুধু নয় রোগ এবং রোগী প্রতি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য আমরা নিরলসভাবে প্রত্যক্ষ করেছি। তবে ইত্যবসরে তিনি একটি কাব্যভাষা খুঁজে পেয়েছিলেন যাকে উত্তর-জীবনানন্দীয় কাব্যভাষা বলে চিহ্নিত করা যায়। অন্যদিকে বিষয়বস্তুর নির্বাচনে তিনি উত্তর-জীবনানন্দীয় কবিদের মতই নিবিড় আত্মজৈবনিকতার মধ্যে খুঁজে পেয়েছিলেন স্বস্তিময় আরাধনা: “ভেবে দেখেছি কী হতে চেয়েছিলুম, কী হতে পারতুম, কী হতে পারতুম না, অর্থাৎ আকাঙ্ক্ষা, আকাঙ্ক্ষাতেই বানিয়ে নিচ্ছিলুম নিজেকে, নৌকার দাঁড়ে অভিভাবিকা ছিল--তার শীতল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নামে-নামে যে-সব ডাকনাম-- পুড়ে-যাওয়া মরুভূমিটি বুদ্বুদে-বুদ্বুদে ষোলো-আনা গর্ভবতী হবে; তখনও সে থাকবে সেখানে সেই জলের মতন যে অপরাধী পাপী কিন্তু অচ্ছোদ।”
কাব্যগ্রন্থ :
তাঁর পদ্য লেখার শুরু উত্তর কৈশোরে সঞ্জয় ভট্টাচার্যের “পূর্বাশা” পত্রিকায় ১৯৫২’র মাঝামাঝিতে। পঞ্চাশ দশকের শুরুতে তাঁর কবিতা লেখার গোড়াপত্তন হলেও প্রথম কবিতা সংকলন “যম” প্রকাশিত হয়েছিল অনেক পরে, ১৯৯৪-এ। শ্রেষ্ঠ কবিতা’র কবিতাগুলোর রচনাকাল : ১৯৫৫-৫৮ খ্রিস্টাব্দ এবং ১৯৯০-২০০৪ খ্রিস্টাব্দ। অর্থাৎ ১৯৫৯ থেকে ১৯৮৯ - তিরিশ বছর হয়তো জীবন-জীবিকা বড় ছিল , তিনি বিশ্ব বিখ্যাত ডাক্তার ছিলেন বলে শুধু নয় রোগ এবং রোগী প্রতি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য আমরা নিরলসভাবে প্রত্যক্ষ করেছি। তবে ইত্যবসরে তিনি একটি কাব্যভাষা খুঁজে পেয়েছিলেন যাকে উত্তর-জীবনানন্দীয় কাব্যভাষা বলে চিহ্নিত করা যায়। অন্যদিকে বিষয়বস্তুর নির্বাচনে তিনি উত্তর-জীবনানন্দীয় কবিদের মতই নিবিড় আত্মজৈবনিকতার মধ্যে খুঁজে পেয়েছিলেন স্বস্তিময় আরাধনা: “ভেবে দেখেছি কী হতে চেয়েছিলুম, কী হতে পারতুম, কী হতে পারতুম না, অর্থাৎ আকাঙ্ক্ষা, আকাঙ্ক্ষাতেই বানিয়ে নিচ্ছিলুম নিজেকে, নৌকার দাঁড়ে অভিভাবিকা ছিল--তার শীতল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের নামে-নামে যে-সব ডাকনাম-- পুড়ে-যাওয়া মরুভূমিটি বুদ্বুদে-বুদ্বুদে ষোলো-আনা গর্ভবতী হবে; তখনও সে থাকবে সেখানে সেই জলের মতন যে অপরাধী পাপী কিন্তু অচ্ছোদ।”
কাব্যগ্রন্থ :
যম”, “ঋতুচক্র”, “পিতামহ”, “উত্তরপুরুষ”, “এই সব দিনাতিপাত”, “এই মাত্র”, “ভালো থাকুন”,“ঢের দিন বেঁচে থাকা হল”, “এককালের বসতবাড়িটি”, “বেলা-শেষের অতি-কথন”, ও “অন্ত-কবিতা” “শ্রেষ্ঠ কবিতা”। ২০১৫ সালে "কবিতাসমগ্র" সম্পাদনায় রাহুল পুরকায়স্থ।শ্রেষ্ঠ কবিতা”র জন্য তিনি "রবীন্দ্রপুরস্কার" পেয়েছেন ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে ।
গদ্য রচনা :
১৯৫৮ সালে তিনি স্যাফোর কাব্য অনুবাদ করেন। তিনিই প্রথম স্যাফোর কবিতা অনুবাদক।পরে হেনরী মিলারের “ঘাতকদের সময়” অনুবাদ করেন । জীবনানন্দের উপন্যাস “সফলতা-নিষ্ফলতা”,“সমরেশ ও অন্যান্য গল্প” এবং “অপ্রকাশিত শেষ ১৮টি গল্প ও ২টি উপন্যাস”। জীবনানন্দ বিষয়ক গ্রন্থ “আলেখ্য : জীবনাননদ দাশ”।
যম”, “ঋতুচক্র”, “পিতামহ”, “উত্তরপুরুষ”, “এই সব দিনাতিপাত”, “এই মাত্র”, “ভালো থাকুন”,“ঢের দিন বেঁচে থাকা হল”, “এককালের বসতবাড়িটি”, “বেলা-শেষের অতি-কথন”, ও “অন্ত-কবিতা” “শ্রেষ্ঠ কবিতা”। ২০১৫ সালে "কবিতাসমগ্র" সম্পাদনায় রাহুল পুরকায়স্থ।শ্রেষ্ঠ কবিতা”র জন্য তিনি "রবীন্দ্রপুরস্কার" পেয়েছেন ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে ।
গদ্য রচনা :
১৯৫৮ সালে তিনি স্যাফোর কাব্য অনুবাদ করেন। তিনিই প্রথম স্যাফোর কবিতা অনুবাদক।পরে হেনরী মিলারের “ঘাতকদের সময়” অনুবাদ করেন । জীবনানন্দের উপন্যাস “সফলতা-নিষ্ফলতা”,“সমরেশ ও অন্যান্য গল্প” এবং “অপ্রকাশিত শেষ ১৮টি গল্প ও ২টি উপন্যাস”। জীবনানন্দ বিষয়ক গ্রন্থ “আলেখ্য : জীবনাননদ দাশ”।
ক্যান্সারে রোগে আক্রান্ত হয়ে ভূমেন্দ্র গুহ প্রয়াত হন- ২০ ডিসেম্বর ২০১৫সালে।
তিনি যে বিশেষ ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন, দৃষ্টান্তমূলক একটি রচনাশৈলী এখানে তুলে ধরলাম।
" তুমি আমাকে প্রেমের কথা বলবে, আমি কামনা করতে থাকি, এবং গোপন অপরাধে নিঃশেষিত হয়ে যাই। পরিবর্তে তোমার দেবীর মতো দু’টি হাত আমার উদ্বুদ্ধ শরীরটিকে খুঁজে নেয়, আমি দেখি। তুমি তোমার অনাগত একমাত্র সমত্মানটির কথা গভীর উদ্বেগের ভিতর উচ্চারণ করো। তার জন্য পূজাবেদীটির সর্বাঙ্গে ধান রাখো, ফুল রাখো, বিল্বপত্র রাখো, কদলীখ- রাখো, ততোধিক রাখো প্রচুর নবীন দূর্বাঘাসের আচ্ছাদন, যাতে আমি তোমার তৃণাসত্মীর্ণ মৌল বেদীটিকে পদ্মপাতার ভঙ্গিমায় ঠিক চিনে নিতে পারি। তুমি আমার জন্য সমুদ্রমন্থনের আনুষঙ্গিক বিষপানের স্মৃতি পুনর্জীবিত ক’রে তোলো।’
( শ্রেষ্ঠ কবিতার ,৩৫ নম্বর কবিতা। )
ড. বিষ্ণু পদ জানা
তথ্য ঋণ :-
----- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস - ড. দেবেশ কুমার আচার্য.
------ উইকিপিডিয়া
-_------বিবিধ.
∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆
ক্যান্সারে রোগে আক্রান্ত হয়ে ভূমেন্দ্র গুহ প্রয়াত হন- ২০ ডিসেম্বর ২০১৫সালে।
তিনি যে বিশেষ ভাষা আয়ত্ত করেছিলেন, দৃষ্টান্তমূলক একটি রচনাশৈলী এখানে তুলে ধরলাম।
" তুমি আমাকে প্রেমের কথা বলবে, আমি কামনা করতে থাকি, এবং গোপন অপরাধে নিঃশেষিত হয়ে যাই। পরিবর্তে তোমার দেবীর মতো দু’টি হাত আমার উদ্বুদ্ধ শরীরটিকে খুঁজে নেয়, আমি দেখি। তুমি তোমার অনাগত একমাত্র সমত্মানটির কথা গভীর উদ্বেগের ভিতর উচ্চারণ করো। তার জন্য পূজাবেদীটির সর্বাঙ্গে ধান রাখো, ফুল রাখো, বিল্বপত্র রাখো, কদলীখ- রাখো, ততোধিক রাখো প্রচুর নবীন দূর্বাঘাসের আচ্ছাদন, যাতে আমি তোমার তৃণাসত্মীর্ণ মৌল বেদীটিকে পদ্মপাতার ভঙ্গিমায় ঠিক চিনে নিতে পারি। তুমি আমার জন্য সমুদ্রমন্থনের আনুষঙ্গিক বিষপানের স্মৃতি পুনর্জীবিত ক’রে তোলো।’
( শ্রেষ্ঠ কবিতার ,৩৫ নম্বর কবিতা। )
ড. বিষ্ণু পদ জানা
তথ্য ঋণ :-
----- বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস - ড. দেবেশ কুমার আচার্য.
------ উইকিপিডিয়া
-_------বিবিধ.
∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆
No comments:
Post a Comment