Tuesday, 11 May 2021

ছেলেভুলানো ছড়ার বাল্যরস :  রবীন্দ্রনাথ




" বাংলা ভাষায় ছেলে ভুলাইবার জন্য যে সকল মেয়েলি ছড়া প্রচলিত আছে, কিছুকাল হইতে আমি তাহা সংগ্রহ করিতে প্রবৃত্ত ছিলাম। আমাদের ভাষা এবং সমাজের ইতিহাস নির্ণয় এর পক্ষে সেই ছড়াগুলির বিশেষ মূল্য থাকিতে পারে, কিন্তু তাহাদের মধ্যে চেয়ে একটি সহজ স্বাভাবিক কাব্যরস আছে, সেইটি ই আমার নিকট অধিকতর আদরণীয় বোধ হইয়াছিল।"
     রবীন্দ্রনাথ তাঁর সুদীর্ঘ সাহিত্য-সাধনার যে অংশে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন তা হল প্রবহমান "লোক'সাধারণ. যাদের জীবন চর্চা ও প্রবহমান জীবনধারা সমগ্র সাহিত্য জুড়ে বিশেষ বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে. যে লোক সাধারনর সঙ্গে তিনি প্রথম পরিচিত হয়েছিলেন জমিদারি সূত্রে শিলাইদহের গ্রামগুলিতে। তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন এই সাধারণ মানুষের মধ্যে কি অদ্ভুত সরলতা স্বাভাবিকতা এবং নিজস্বতা। তার এই লোক সাধারণের বিষয় নিয়ে রচিত হয়েছে একটি সম্পূর্ণ বই "লোকসহিত্য".
সেই বইয়ের ২টি বিশেষ প্রবন্ধ 'ছেলেভুলানো ছড়া ১ ও ২. ' সেই রচনা দুটির আলোকে আলোকিত ছেলেভুলানো ছড়া, যা গ্রামবাংলার শান্ত শীতল শান্তির নীড় ঘরে ঘরে প্রচলিত বহুদিন ধরে। প্রচলিত ছড়াগুলি কে তিনি প্রথম সংগ্রহ করার উদ্যোগী হলেন। শুধু তাই নয় বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রাচীন ধারা ছড়া র চর্চা ও এই সময় থেকে সূত্রপাত। যে ছড়াগুলোর রসের আস্বাদ তিনি পেয়েছিলেন ছোটবেলা থেকে ফলে সেই আকর্ষণ ও রস আস্বাদন তাকে পরবর্তীতে এই কাজে প্রবৃত্ত করেছে।
         ছড়ার মধ্যে একটি বাল্যরস যে লুকিয়ে ছিল , তার রসগত দিক থেকে ব্যাখ্যা-বিশষণ তিনি শুরু করলেন। এগুলির মধ্যে একটি ভাষাতাত্ত্বিক ঐতিহাসিক নৃতাত্ত্বিক ও সমাজমনস্ক রুম আছে একটি ইতিহাস খুব সচেতনভাবে লুকিয়ে আছে তা তিনি স্বীকার করলেন। ‌ সব খুঁজে বের করার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি এগুলির সংগ্রহ সংরক্ষণ সমালোচনা শুরু করলেন।
       একদা রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষ্যে শরৎচন্দ্র মানপত্র লেখা শুরু করেছিলেন, এই বলে-"তোমার প্রতি চাহিয়া আমাদের বিস্ময়ের সীমা নাই.' ভোক্তার এই উক্তি যে কেবল অতিশয়োক্তি তা নয় পরবর্তীতে যতদিন গেছে তার প্রতিভা ও সৃষ্টিকর্মকে নিয়ে বিস্ময় অভিভূত হতে হয়েছে ।বিশেষত বাংলার মাটি ও জলবায়ু তে যা সম্পৃক্ত গভীর মমতায় হৃদয়গ্রাহী যার বিন্দুতে বিন্দুতে স্নেহ অপত্য স্নেহ আদর যত্ন লুকিয়ে আছে সেই সব বিষয়গুলো কে তেমনি সমান গুরুত্ব দিয়ে সূক্ষ্ম অনুভূতির মধ্যে প্রকাশ করতে চেয়েছেন। ১৯০৫ সালে রবীন্দ্রনাথ "মিনার্ভা'য়' ছাত্রদের প্রতি সম্ভাষণ শীর্ষক বক্তৃতায় বলেছিলেন -'স্থান ভেদে সামাজিক প্রথার অনেক বিভিন্নতা আছে। এছাড়া গ্রাম্য ছড়া ছেলেভুলানো ছড়া প্রচলিত গান প্রকৃতির মধ্যে অনেক জ্ঞাতব্য বিষয় নিহিত আছে বস্তুত দেশবাসীর পক্ষে দেশের কোন বৃত্তান্ত‌ই তুচ্ছ নহে।"
            আবার তিনি অন্যত্র বলেছেন -" শুদ্ধমাত্র এই রস এর দ্বারা আকৃষ্ট হই আমি বাংলাদেশের ছড়া সংগ্রহের প্রবৃত্ত করিয়া রাখা যে কর্তব্য সে বোধকরি কাহারো মতান্তর হইতে পারে না। কারণ ইহা আমাদের জাতীয় সম্পত্তি.... আজকাল এই ছড়াগুলি লোকে ক্রমশই বিস্মিত হইয়া যাইতেছে.…. অতএব জাতীয় পুরাতন সম্পত্তি সযত্নে সংগ্রহ করিয়া রাখিবার উপযুক্ত সময় উপস্থিত হইয়াছে."
         মূলত সাধনা পত্রিকার পাতাতেই প্রথম লোক সাহিত্য বিষয়ক চর্চার সূত্রপাত তিনি করেছিলেন। ১৩০১ বঙ্গাব্দে ভাদ্র-আশ্বিন সংখ্যায় তিনি ছেলেভুলাানো ছড়া বিষয়ক একটি
 লেখা লিখেছিলেন মেয়েলি ছড়া নামে। ওই বছরই সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা য় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সংগৃহীত ছড়াগুলি সমন্বয়ে একটি লেখা লেখেন। " এক্ষণে সাহিত্য পরিষদের পাঠকগণের নিকট সানুনয় অনুরোধ এই যে, তাঁহারাও যথাযোগ্য আমাদের এই সংগ্রহ কার্যে সাহায্য করিবেন।"।  অর্থাৎ নিজেই রসাস্বাদনের চেষ্টা শুরু করেননি সবাইকে সেই রসে
 মেতে ওঠার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশেষ করে গ্রাম্য সাহিত্যের এই সংগ্রহযোগ্য নানান বিষয়গুলিতে। এখন তাঁর সংগ্রহযোগ্য ছড়াগুলির ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ থেকে আমরা খুঁজে পেতে পারি বাল্যরসে তিনি কতটা আপ্লুত হয়ে ছিলেন।
   
    ১) 
      "ওপারেতে কালো রঙ
     বৃষ্টি পড়ে ঝম্ ঝম্
    ওপারেতে লঙ্কা গাছটি রাঙা টুকটুক করে
    গুণবতী ভাই আমার মন কেমন করে।।"
          সমাজ-সংসারের সাধারন ছবি প্রতিদিনের চেনা জানা এমনকি সাধারণভাবে যা ঘটে থাকে সেই বিষয়ে এত সুন্দর করে ছড়ায় উঠে আসতে পারে - আকাশ জুড়ে মেঘ করেছে বৃষ্টি পড়ছে অবিরত এমনই বৃষ্টিমুখর দিনে প্রিয়জনের কথা মনে করে মেয়ে বাড়ির নববধূ বাপের বাড়ির জন্য উতলা হচ্ছে ভাইয়ের সকরুণ বার্তা আদর স্নেহ তার মনে পড়ে যাচ্ছে মনে পড়ে যাচ্ছে বাপের বাড়ির নানান অনুষঙ্গ পূজো পার্বণ উৎসব অনুষ্ঠান আনন্দমুখর দিনগুলোর কথা কিন্তু তা তো ভাবলে হবে না এভাবে সংসারের নিয়ম মেনে কন্যাকে একটা সময় শশুড়বাড়ি যেতে হবে শ্বশুরবাড়ি কে আপন করে বাকি জীবনটা কাটাতে হবে এটাই তো নিয়ম ফ্রী নিয়মের অন্যথা ছড়াটি র বিষয় নয়। নারীর চাওয়া পাওয়া নারীর স্বপ্ন-কল্পনা বাস্তব এক হয়ে ওঠে মনের খন্ড খন্ড চিত্রের মধ্য দিয়ে। সমাজ মানুষ কোথায় শত শত বাঙালির মেয়েরা চোখের জলের বিনিময়ে সবার শুভ কামনা করে ভালো বেশে ফেলে নিজেকেও, সবার মধ্যে সেই ভালোবাসা ভাগ করে নেয়। নিজে আনন্দে থাকে -
২) 
"দোল দোল দুলুনি
রাঙা মাথায় চিরুনি
বর আসবে এখনি
নিয়ে যাবে তখনি।"
  খেলার ছলে বর বউ খেলা খুব জমে ওঠে ছোটদের মধ্যে নিত্যযদিনের খেলার অংশ হিসেবে খুব আনন্দদায়ক আমার মনের মধ্যে ক্রিয়াা করে সেই বিষয়টিও। সমকালীন সময়ে বাল্যবিবাহের কথা অস্বীকার করা যায় না। দোলনা দোলে শৈশবে বিয়েের পিঁড়িতে বসা মেয়েটির কথা হয়ে ওঠে। এক রত্তি ছোট্ট মেয়েটি মনে করে যেন তার শোকাতুর মা সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য এই কথাগুলো বলছে প্রতিটি বাঙালি ঘরের মায়েরা মেয়েকে চোখের জলে বিদায় দেন। বাপের বাড়ি থেকে শ্বশুর বাড়ি যাওয়ার যে প্রসঙ্গগ মনে -তা চিরাচরিত চেনা ছবি। এমনই মধুর অথচ বিরহ পূর্ণ নানান প্রসঙ্গ ছড়ার প্রাণ হয়ে আছে। এমনই আর একটি ছড়া -
৩) 
পুটু যাবে শ্বশুর বাড়ি সঙ্গে যাবে কে
ঘরে আছে হুলো বেড়াল কোমর বেঁধেছে।'
      নানান হাসির ছলে সামাজিক প্রসঙ্গ গুলো তিনি তুলে ধরেন ছড়ার আলোচনায়। বাল্যবিবাহের সূত্র ধরে পরিজন আত্মীয়-স্বজন এরা যেমন আনন্দে উৎসবে মেতে ওঠে তেমনি বাড়ির পোষা রাও কম কিসের। ফলে একটি পারিবারিক ঘরানায় সমস্ত কিছু আনন্দ মুখর হয়ে ওঠে আনন্দ রসাস্বাদনে। ছোটদের মুখে গুলি যখন উচ্চারিত হয় তখন তারা অন্তর থেকে একটা বিশেষ রস আবেদন উপভোগ করে কারণ চোখের সামনে তারা সমস্ত বিষয় গুলো দেখতে পায় আর তা দেখে আনন্দে আটখানা হয়। এরকম অনেক ছড়াগুলির মধ্যে সেই শিশুসুলভ রস আবেদনের অনুষঙ্গ লুকিয়ে থাকে।
৪)
  আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
ঢোল মৃদঙ্গ ঝাঁজর বাজে
বাজতে বাজতে চললো ঢুলি
ঢুলি গেল সেই কমলাফুলি।

একটি বিয়ে বাড়ির প্রসঙ্গ, নানান বাদ্যযন্ত্র সহযোগে শোভাযাত্রা চলেছে। অঞ্চলভেদে বাদ্যযন্ত্রের রূপান্তর পরিলক্ষিত হয়। যেটি এজাতীয় ছড়ার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আসলে ছড়াগুলি মানবমনে আপনাআপনি জন্মায়। আর যখন তার মায়ের মুখ থেকে উচ্চারিত হয়
 এবং সঙ্গে সঙ্গে শিশুরা উচ্চারণ করে তখন আলাদা একটি আনন্দ উদয় এর মধ্যে অনুভূত হয়।
৫)
   এপার গঙ্গা ওপার গঙ্গা
  মধ্যিখানে চর
তারি মাঝে বসে আছেন
শিব সওদাগর।
  ছোটবেলায় পুতুল পুতুল খেলার ছলে ছোটরা কাদামাটি দিয়ে নানান প্রতিমা গড়তে ভালোবাসে। শিব দুর্গা গা কালী গণেশলী পশুু-পাখি ফল-ফুল প্রভৃতি। যা তারা চোখের সামনে দেখে তাই তারা মনের মধ্যেযে কল্পনা করেনা পরে তার হাতে নাতে গড়েে তোলে। নদী জল নৌকো পুকুর
 শ্যাওলা মাছ প্রকতি তাদের প্রতিদিনের চেনা ছবি নিয়ে তাদের কল্পনার মধ্যে এটি আনন্দ রস খেলা করে চোখের সামনে পড়তে গিয়ে তারা এগুলো দেখতে পায় আর মনে মনে খুশি হয়। এই বিশেেষ অনুভূতি কবি বাল্য রস বলেছেন। এরকম রসাস্বাদন আছে আরও কয়েকটিি ছড়া আমরা পড়ে নিতে পারি -
৬)
অন্নপূর্ণা দুধের সর
কাল যাবে গো পরের ঘর
পরের বেটা মারলে চড়
কানতে কানতে খুড়ের ঘর।
৭) 
   "নোটন নোটন পায়রাগুলি ঝোটন বেঁধেছে
  দুই পারেতে রুই কাতলা ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে দাদা দেখেছে
দাদার হাতে কলম ছিল ছুড়ে মেরেছে।"
৮)
খোকা যাবে মাছ ধরতে ক্ষীর নদীর কূলে
ছিপ নিয়ে গেল কোলাব্যাঙ মাছ নিয়ে গেল চিলে।
৯)
    যমুনাবতী সরস্বতী কাল যমুনার বিয়ে
   যমুনা যাবে শ্বশুরবাড়ি কাজিতলা দিয়ে।
১০)
বোন কাঁদেন বোন কাঁদেন খাটের খুরো ধরে
সেই যে বোন গাল দিয়েছে স্বামীখাকি বলে।
         তিনি সংগৃহীত ছড়া গুলির মধ্যে নানান দিক খুঁজে পেয়েছেন। বিশেষ করে এই ছড়াগুলি চির নবীন এদের মধ্যে একটি চিরত্ব আছে। শিশুর মনোলোকে যে কাল্পনিক জগত তৈরি করে সেই জগৎ যেন আপনার আপনি গড়ে ওঠে কার্যকারণ সূত্রর ছাড়াই। তাই শিশুর মনের মতোই ছড়াগুলি যেন মেঘের সঙ্গে তুলনীয় । এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন _" আমি ছড়াকে মেঘের সঙ্গে তুলনা করিয়াছি। উভয়েই পরিবর্তনশীল বিবিধ বর্ণের রঞ্জিত বায়ু স্রোতে যদৃচ্ছাভাসমান।"
আবার তিনি অন্যত্র বলেছেন -"আমরা পূর্বেই বলিয়াছি এই ছড়াগুলি কে একটা আস্ত জগতের ভাঙা টুকরা বলিয়া বোধ হয় ইহাদের মধ্যে বিচিত্র বি বিস্মৃত সুখ-দুঃখ শতধা বিক্ষিপ্ত হইয়া রহিয়াছে এই ছোড়া গুলির মধ্যে অনেক দিনের হাসি-কান্না আপনি অঙ্কিত হইয়াছে ভাঙাচোরা ছন্দ গুলির মধ্যে অনেক হৃদয়বেদনা সহজেই সংলগ্ন হইয়া রহিয়াছে আমাদের মনের মধ্যে সংলগ্ন হইবামাত্র তাহারা সমস্ত বিস্মৃত বেদনা জীবনের উত্তাপে লালিত হইয়া আবার অশ্রু রসে সঞ্জীব হইয়া উঠিতেছে।"
   এই ভাবেই সঞ্জীবিত হওয়ার নাম‌ই বাল্যরস বলে মনে হয়। কেননা ছড়াগুলির মধ্যে হৃদয়বেদনা কিংবা অশ্রুর আনন্দ মহল যেভাবে ফুটে ওঠে শিশুদের মনে সেই নির্মল আনন্দ হাসিময় রোদমাখা মুখ যেন যথার্থ মনের আবেদনের ছন্দোবদ্ধ রূপ। তাই তিনি যথার্থ বলেছেন ছেলেভুলানো ছড়া গুলির মধ্যে এটা কবিত্বময় হাস্যরস সর্বদা পরিবেশিত হয়ে থাকে। যা আস্বাদন করার মন চাই ।অনুভব করার হৃদয় চাই।

"বৃষ্টি পড়ে টাপুর-টুপুর, নদী এল বান’ এই ছড়াটি বাল্যকালে আমার নিকট মোহমন্ত্রের মতো ছিল এবং সেই মোহ এখনো আমি ভুলিতে পারি নাই। আমি আমার সেই মনের মুগ্ধ অবস্থা স্মরণ করিয়া না দেখিলে স্পষ্ট বুঝিতে পারিব না ছড়ার মাধুর্য এবং উপযোগিতা কী। বুঝিতে পারিব না, কেন এত মহাকাব্য এবং খণ্ডকাব্য, এত তত্ত্বকথা এবং নীতিপ্রচার, মানবের এত প্রাণপণ প্রযত্ন, এত গলদ্‌ঘর্ম ব্যায়াম প্রতিদিন ব্যর্থ এবং বিস্মৃত হইতেছে, অথচ এই-সকল অসংগত অর্থহীন যদৃচ্ছাকৃত শ্লোকগুলি লোকস্মৃতিতে চিরকাল প্রবাহিত হইয়া আসিতেছে।"
∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆
দৈনিক শব্দের মেঠোপথ
Doinik Sabder Methopath
Vol -369.Dt -11.05.2021
২৭ বৈশাখ,১৪২৮.মঙ্গলবার
========{{{{{}=====}}}}}=====}}}}======

No comments:

শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধাঞ্জলি। পশুপতি ভট্টাচার্য । খ্যাতনামা চিকিৎসক ও সাহিত্যিক। Dt -15.11.2024. Vol -1053. Friday. The blogger post in literary e magazine

পশুপতি ভট্টাচার্য  ১৫ নভেম্বর ১৮৯১ -  ২৭ জানুয়ারি ১৯৭৮   একজন খ্যাতনামা চিকিৎসক ও সাহিত্যিক। জন্ম  বিহার রাজ্যে পিতার কর্মস্থল আরায়। তাদ...