Tuesday, 10 May 2022
অথ মৃত্যু সম্বাদ। প্রমথনাথ বিশী। ২৬ শা বৈশাখ ১৪২৯(১০ .০৫.২০২২) Vol -731 The blogger in literature e-magazine.
Friday, 6 May 2022
জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। ।রবার্ট ব্রাউনিং। ০৭.০৫.২০২২. Vol - 729 The blogger in literature e-magazine
রবার্ট ব্রাউনিং
জন্ম ৭ মে ১৮১২।ক্যাম্বারওয়েল, লন্ডন the only son of Sarah Anna (née Wiedemann) and Robert Browning.
মা ছিলেন একজন পিয়ানোবাদক। তার পিতা ছিলেন একজন ব্যাংক কর্মচারী। তিনি একাধারে একজন শিল্পী, পণ্ডিত ও প্রত্নতাত্ত্বিক হিসাবেও পরিচিত ছিলেন। তার প্রাচীন ও দুষ্প্রাপ্য চিত্র ও বই এর এক বিশাল সংগ্রহ ছিল। তিনি ল্যাটিন, ফ্রেঞ্চ, গ্রিক, হিব্রু ও ইতালীয় ভাষায় লেখা প্রায় ছয় হাজারেরও বেশি বই এর এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছিলেন। ব্রাউনিং এর শিক্ষার একটি বড় অংশই এসেছিল তার পিতার কাছ থেকে। স্কুলের বাঁধাধরা নিয়ম কানুন তিনি পছন্দ করতেন না। তবে ছোটবেলা থেকেই তিনি খুব মনোযোগী ছাত্র ছিলেন। ধারণা করা হয় যে, মাত্র পাঁচ বছর বয়সেই তিনি লিখতে ও পড়তে পারতেন।
ব্রাউনিং এর সাহিত্যজীবনের শুরুটা খুব সফল হলেও তিনি সেই সফলতা খুব বেশিদিন ধরে রাখতে পারেননি। তার লেখা প্রথম দীর্ঘ কবিতা পলিন (Pauline) দান্তে গ্রাবিয়েল রসেটির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল। এর পরের কবিতা প্যারাসেলসাস (Paracelsus) ওয়ারর্ডসওয়ার্থ ও ডিকেন্স কর্তৃক প্রশংসিত হয়। কিন্তু ১৮৪০ সালে তার লিখিত দুর্বোধ্য কাব্য সরডেলো (Sordello) কোন জনপ্রিয়তা পায়নি। ১৮৪৬ সালে ব্রাউনিং আর একজন ইংরেজ কবি এলিজাবেথ ব্যারেটকে বিয়ে করেন। সেই সময়ে এলিজাবেথ তার চেয়ে বেশি জনপ্রিয় ছিলেন। বিয়ের পর তারা ইতালি চলে যান। সেখানে ১৯৪৯ সালে রবার্ট পেন ব্রাউন নামে তাদের একটি পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। ১৮৬১ সালে এলিজাবেথা মারা যান। এরপর রবার্ট ব্রাউনিং তার ছেলেকে নিয়ে লন্ডনে ফিরে আসেন.
উল্লেখযোগ্য লেখাগুলো হল,
- Asolando: Fancies and Facts (1889)
- Christmas-Eve and Easter-Day (1850)
- Complete Poetic and Dramatic Works of Robert Browning (1895)
- Dramatic Idyls (1879)
- Dramatic Idyls: Second Series (1880)
- Ferishtah’s Fancies (1884)
- Jocoseria (1883)
- La Saisiaz, and The Two Poets of Croisicv (1878)
- Men and Women (1855)
- New Poems by Robert Browning and Elizabeth Barrett Browning (1914)
- Pacchiarotto and How He Worked in Distemper, with Other Poems (1876)
- Paracelsus (1835)
- Parleyings with Certain People of Importance in Their Day (1887)
- Pauline: A Fragment of a Confession (1833)
- Red Cotton Night-Cap Country; or, Turf and Towers (1873)
- Sordell (1840)
- The Brownings to the Tennysons (1971)
- The Inn Album (1875)
- The Ring and the Book (1868)
- Two Poems (1854)
- রবার্ট ব্রাউনিং লিখিত গদ্যসাহিত্যের মধ্যে অন্যতম,
জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। আলাউদ্দিন আল আজাদ. 05.06.2022 Vol -728 The blogger in literature e-magazine
আলাউদ্দিন আল আজাদ
১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দের ৬ মে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা : গাজী আব্দুস সোবহান; মাতা : মোসাম্মাৎ আমেনা খাতুন; স্ত্রী : জামিলা আজাদ। প্রবেশিকা : নারায়ণপুর শরাফতউল্লাহ উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়, রায়পুরা (১৯৪৭)। উচ্চ মাধ্যমিক (কলা) : ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (১৯৪৯) তিনি ১৯৫৩ ও ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। এরপর তিনি সরকারি কলেজের অধ্যাপনা পেশায় যুক্ত হন। তিনি নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজ (১৯৫৫), ঢাকা জগন্নাথ কলেজ (১৯৫৬-৬১), সিলেট এমসি কলেজ (১৯৬২-৬৮) এবং চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ (১৯৬৪-৬৭)-এ অধ্যাপনা করেন। তিনি ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন এক বছর (১৯৭৪-৭৫) এবং পরবর্তীকালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। পেশাগত জীবনে মস্কোর বাংলাদেশ দূতাবাসে সংস্কৃতি উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, সংস্কৃতিবিষয়ক বিভাগ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়েও তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি ঈশ্বরগুপ্তের জীবন ও কবিতা বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৯ এর ৩রা জুলাই শুক্রবার রাতে ঢাকার উত্তরায় নিজ বাসভবন রত্নদ্বীপে তিনি বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন।
আলাউদ্দিন আল আজাদ একজন শানিত ভাষার লেখক ছিলেন। তিনি ছিলেন বাস্তব জীবনের রূপকার। বাস্তবতার রূপ পরিগ্রহ করেছে তার ভাষা নির্মাণে। সংস্কৃতাশ্রয়ী শব্দ তিনি পরিহার করেছেন বলা চলে। তিনি প্রধানত মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্ত পরিবারের রূপকার। তার গল্প নাতিদীর্ঘ।
রচনা কর্ম :উপন্যাস
- তেইশ নম্বর তৈলচিত্র (১৯৬০)
- শীতের শেষরাত বসন্তের প্রথম দিন (১৯৬২)
- কর্ণফুলী (১৯৬২)
- ক্ষুধা ও আশা (১৯৬৪)
- খসড়া কাগজ (১৯৮৬)
- শ্যাম ছায়ার সংবাদ (১৯৮৬)
- জ্যোৎস্নার অজানা জীবন (১৯৮৬)
- যেখানে দাঁড়িয়ে আছি (১৯৮৬)
- স্বাগতম ভালোবাসা (১৯৯০)
- অপর যোদ্ধারা (১৯৯২)
- পুরানা পল্টন (১৯৯২)
- অন্তরীক্ষে বৃক্ষরাজি (১৯৯২)
- প্রিয় প্রিন্স (১৯৯৫)
- ক্যাম্পাস (১৯৯৪)
- অনূদিত অন্ধকার (১৯৯১)
- স্বপ্নশীলা (১৯৯২)
- কালো জ্যোৎস্নায় চন্দ্রমল্লিকা (১৯৯৬)
- বিশৃঙ্খলা (১৯৯৭)
- গল্প
- সম্পাদনা
- জেগে আছি (প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ)
- ধানকন্যা
- মৃগণাভি
- অন্ধকার সিঁড়ি
- উজান তরঙ্গে
- যখন সৈকত
- আমার রক্ত স্বপ্ন আমার
- কবিতা
- মানচিত্র
- ভোরের নদীর মোহনায় জাগরণ
- সূর্য জ্বালার স্বপন
- লেলিহান পান্ডুলিপি
- নাটক ;
- নরকে লাল গোলাপ : মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটক
- এহুদের মেয়ে
- মরোক্কোর জাদুকর
- ধন্যবাদ
- মায়াবী প্রহর
- সংবাদ শেষাংশ
- রচনাবলী
- সম্পাদনা
- শিল্পের সাধনা
- স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর লেখা বই
- সম্পাদনা
- ফেরারী ডায়েরী
Wednesday, 4 May 2022
শুভ জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। ০৪.০৫.২০২২. Vol -725. The blogger in literature e-magazine
Monday, 2 May 2022
জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। কথাসাহিত্যিক নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত। ০৩.০৫.২০২২. Vol -724. The blogger in literature e-magazine
নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত
বাংলাদেশের বগুড়া জেলায় তাঁর মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন, ০৩ মে ১৮৮৩ সালে । তাঁর পৈতৃক বাড়ি ছিল টাঙ্গাইলের বাঁশীতে। তাঁর পিতার নাম মহেশচন্দ্র। মহেশচন্দ্র ছিলেন ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট।
সফল আইনজীবীর পাশাপাশি তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি বহু প্রবন্ধ, গল্প, নাটক ও উপন্যাস রচনা করেছিলেন। তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যে জীবনধর্মী উপন্যাস রচনার পথিকৃৎ। তাকে নিয়ে এক সময় বাংলা সাহিত্যে শ্লীলতা-অশ্লীলতা এবং নীতি ও দুর্নীতির বিতর্ক হয়েছিল। তিনি ছিলেন সুষ্ঠ যৌন আবেগমূলক রোচক সাহিত্যের গুরু। তার উপন্যাসে যৌন এবং অপরাধ তত্ত্ববিশ্লেষণ প্রাধান্য পেয়েছিল। তিনি নারীর ব্যক্তিস্বাতন্ত্রকে তথাকথিত বিশুদ্ধ সতীত্বের থেকে বেশি মর্যাদা দিয়েছিলেন। তার দীর্ঘ ওকালতি জীবনের অভিজ্ঞতা তাকে মানবমনের নানা কুটিল গতিপ্রকৃতি বুঝতে সাহায্য করেছিল। তার একাধিক উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছিল। তার রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ৬০টি। ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের আনন্দমঠ উপন্যাসটি ইংরেজিতে অ্যাবে অফ ব্লিস নামে অনুবাদ করেন।
তাঁর প্রথম উপন্যাস শুভায় (১৯২০) নায়িকার স্বামীর গৃহ ত্যাগ এবং স্বাধীন জীবনযাপনের ইচ্ছার সাহসের পরিচয় পাওয়া যায়। পাপের ছাপ-এ (১৯২২) দুঃসাহসিকতার পরিচয় আরো স্পষ্ট। যৌনভাবাশ্রিত ক্রিমিনাল মনোবৃত্তির চিত্রণ বাংলা উপন্যাসে এই প্রথম। মেঘনাদ-এ দেখা যায় নায়িকার চরিত্রে জন্মগত অপরাধীর স্বাভাবিক পাপপ্রবণতার চিত্র। লুপ্তশিখায় পতিতা নারীর জীবনের ক্লেদাক্ত গ্লানিময় দিকটিকে আদর্শবাদের আবরণে গোপন করে রাখবার কোন চেষ্টা করা হয় নি। সর্বহারায় পাওয়া যায় বেপরোয়া নাস্তিকের ছবি। বিপর্যয়ে দেখানো হয়েছে বৈপরীত্যের চিত্র। মনোরমার কঠোর বৈধব্য ব্রত পালন, আত্মনিগ্রহের ভিতর দিয়ে যৌবন চঞ্চলতার অনুভব ও এই নবজাত আকাঙ্খার বিবাহে পরিতৃপ্তি সাধন। আর অনীতার ভোগ এবং ঐশ্বর্যপূর্ণ জীবনের কঠোর বৈরাগ্য ও কোমল বৈষ্ণব প্রেমতত্ত্ব উপলব্ধির মধ্যে পরিসমাপ্তি - এই দুটি চিত্র পরিবর্তন সম্ভাবনার দুই বিপরীত সীমা স্পর্শ করেছে।
কিন্তু এই চরিত্রগুলিতে প্রাণ সঞ্চারের অক্ষমতা, ঘটনা সমাবেশের আকস্মিকতা এবং তাদের অবিশ্বাস্য দ্রুত নাটকীয় পরিবর্তন, ভাব গভীরতার অভাব প্রভৃতির জন্য তার উপন্যাসগুলিতে নূতনত্বের প্রতিশ্রুতি যতটা আছে পূর্ণতা ততটা নেই। আধুনিক বাংলা উপন্যাসে তার গুরুত্ব সম্পর্কে ড: শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: "বর্তমানে তিনি কেবল কতকগুলি নূতন ঈঙ্গিত ও পথ নির্দেশের কৃতিত্ব দাবী করিতে পারিবেন। তথাপি এই নূতন ধারা প্রবর্তনের দ্বারা তিনি যে উপন্যাসের সীমা প্রসারিত করিয়াছেন তাহা সর্বোতোভাবে স্বীকার্য।"
রচিত গ্রন্থ:
উপন্যাস
শুভা (১৯২০)
পাপের ছাপ (১৯২২)
অগ্নি সংস্কার (১৯১৯)
অভয়ের বিয়ে।
গল্প গ্রন্থ
রূপের অভিশাপ
ঠানদিনি
নাটক
আনন্দ মন্দির (১৯২৩ )
ঠকের মেলা,
ঋষির মেয়ে।
সম্মাননা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য ভবনের কনফারেন্স কক্ষটির নাম নরেশচন্দ্রের সম্মানে ‘অধ্যাপক ড. নরেশচন্দ্র সেনগুপ্ত কনফারেন্স কক্ষ’ নামকরণ করা হয়।
১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে নরেশচন্দ্র কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনশাস্ত্রে এম এ পাস করেন। তারপর তিনি নিও-জার্মান অ্যান্ড ইন্ডিয়ান ফিলোজফির উপরে ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রেসিডেন্সি কলেজে গবেষণা করেন। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ওকালতি পাস করে তিনি হাইকোর্টে যোগ দেন এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে অধ্যাপনা আরম্ভ করেন। তিনি প্রাচীন ভারতের ব্যবহার এবং সমাজনীতি নিয়ে গবেষণা করে ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে ডিএল উপাধি পান। ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা আইন কলেজের ভাইস প্রিন্সিপ্যাল নিযু্ক্ত হন। ১৯২০ থেকে ১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ছিলেন। আইন উপদেষ্টা হিসাবে তিনি খ্যাতিলাভ করেন। এরপর তিনি কলকাতায় আইন ব্যবসা শুরু করেন। তিনি এই সময়ে ডিন অফ দ্য ফ্যাকাল্টি অফ ল হন। ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঠাকুর আইন অধ্যাপক হন। ইউনেস্কোর আমন্ত্রণে ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত অধিবেশনে যোগ দেন। ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে ভারতীয় আইন কমিশনের সদস্য হন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন সময়ে রিপন কলেজ এবং সিটি কলেজের সাথেও যুক্ত ছিলেন। আইন সংক্রান্ত কিছু গ্রন্থ তিনি রচনা করেছিলেন। যার মধ্যে ইভোলিউশন অফ ল বিখ্যাত।
তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রথম প্রধান ও জগন্নাথ হলের প্রথম প্রোভস্ট।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগদানের পূর্বে তিনি ঢাকা কলেজের সহঅধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পূর্বে তিনি নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণ স্বায়ত্বশাসনের গুরুত্ব তুলে ধরেন ও পূর্ণ স্বায়ত্বশাসন দাবি করেন। তার উৎসাহে জগন্নাথ হলের বার্ষিক পত্রিকা "বাসন্তিকা" প্রকাশিত হয়। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সফরে এলে তিনি বাসন্তিকার জন্য তার বিখ্যাত গান "এই কথাটি মনে রেখ" লিখেছিলেন।
মৃত্যু -১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪ (বয়স ৮১).
একজন বাঙালি আইনজীবী, অধ্যাপক এবং প্রগতিশীল সাহিত্যিক ছিলেন।
======={{{{{{{∆∆∆∆∆∆∆}}}}}}}=========
শুভ জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ্য। সত্যজিৎ রায়। ০২.০৫.২০২২. Vol -723. The blogger in literature e-magazine
শুভ জন্মদিন শ্রদ্ধাঞ্জলি। মীর মশাররফ হোসেন । একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তার পুরো নাম সৈয়দ মীর মশাররফ হোসেন। তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান গদ্যশিল্পী ও বাঙালি মুসলিম সাহিত্যিকদের পথিকৃৎ। কারবালার যুদ্ধকে উপজীব্য করে রচিত বিষাদ সিন্ধু তার সবচেয়ে জনপ্রিয় সাহিত্যকর্ম। Dt -13.11.2024. Vol -1051. Wednesday. The blogger post in literary e magazine.
মীর মশাররফ হোসেন (নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - ডিসেম্বর ১৯, ১৯১২) একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক। তার পুরো নাম সৈয়দ মীর মশাররফ হোসে...
-
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৪তম জন্মজয়ন্তীতে দৈনিক শব্দের মেঠোপথ পত্রিকার উদ্যোগে পরিবারের সঙ্গে ৮ম মাসিক সাহিত্য বিকেলের আড্ডা ও বর্ণ...
-
মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম ১৯৩৮ সালে বাংলাদেশের সিলেটে। তুলনামূলক সাহিত্য, ভারতীয় নন্দনতত্ত্ব, ললিতকলার ইতিহাস নিয়ে তিনি পড়াশোন...
-
‘ কী গাব আমি কী শোনাব" গানটির সুর এখনো কানে ভেসে আসে , শিল্পী বেঁচে নেই কিন্তু তার সৃষ্টি সভ্যতা ও সংস্কৃতির অলিতে গলিতে এখনো সুরেলা ...