(spoken on his deathbed)
Saul Bellow/ Solomon Bellows
(June 10, 1915 – April 5, 2005)
A Canadian-American writer and a Pulitzer-Prize laureate known for his novels featuring intellectually curious protagonists at odds with the contemporary world. For his literary achievements, he was conferred the National Book Award for Fiction three times, and he also won the Pulitzer Prize and the Nobel Prize for Literature in the same year (1976).
বেলো নামে পরিচিত হলেও তার পারিবারিক নাম ছিলো সলোমন বেলো। মা লেস্কা এবং বাবা আব্রাহাম বেলোর রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে কানাডার কুইবেক শহরের লেশিন নামক স্থানে স্থানান্তরের প্রায় দুই বছর পর তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বড় তিন ভাই-বোনের মধ্যে বড় বোন জেল্ডা জন্মগ্রহণ করেন ১৯০৭ সালে, ভাই ময়েশে (পরবর্তীতে যার নাম হয় মরিচ) ১৯০৮ সালে এবং শ্যামুয়েল জন্মগ্রহণ করেন ১৯১১ সালে। বেলোর পরিবার ছিলো লিথুনীয় ইহুদী, তার বাবা ভিলনিয়াসে জন্মগ্রহণ করেন। বেলো জুলাইতে জন্মগ্রহণ করলেও মে মাসে তিনি তার জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করতেন।
আট বছর বয়সের শ্বাসনালীর প্রদাহ জনিত অসুস্থতার সময়টা তাকে আত্ম-নির্ভরশীল হতে শেখায়, এমনকি এই সময়টাই বই পড়ার প্রতি তার তীব্র ক্ষুধা মেটানোর সুযোগ এনে দেয়। এ সময় হ্যারিয়েট বিচার স্টো’র আংকেল টম’স কেবিন পড়ে তিনি লেখক হবার স্বপ্ন দেখেন।
সল বেলোর পরিবার যখন শিকাগোর পশ্চিমে হাম্বলডট পার্কে স্থানান্তরিত হয়, তার বয়স তখন মাত্র নয় বছর। এই শহরই তার অধিকাংশ উপন্যাসের পটভূমি তৈরি করেছিলো। এখানে তার বাবা পেঁয়াজের ব্যবসা শুরু করেন, পাশাপাশি তিনি একটা বেকারীতে কয়লা সরবরাহের কাজ করতেন। সতেরো বছর বয়সে সল বেলো তার মাকে হারান। সলের মা ছিলেন অত্যন্ত ধার্মিক এবং তিনি চাইতেন সল একজন ইহুদী পণ্ডিত হউক কিংবা একজন কনসার্ট বেহালা বাদক। সল এই চাওয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন- পরবর্তীতে তিনি তার ধর্মীয় চেতনায় এভাবে বেড়ে ওঠার নাম দেন সাফোকেটিং অর্থোডক্সি এবং তরুণ বয়সেই লেখালেখি শুরু করেন। বেলো উইলিয়াম শেকসপিয়র এবং রাশিয়ার সেরা সাহিত্যিকদের লেখা পড়ে বেড়ে ওঠেন। শিকাগোতে তিনি এন্থ্রোপোসোফিক্যাল সোসাইটি অব শিকাগোর সাথে এন্থ্রোপোসোফিক্যাল স্টাডিতে যোগ দেন। বেলো যখন শিকাগোর টিউলি হাই স্কুলে ছিলেন তখন তার সাথে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে সে সময়কার আরেকজন লেখক আইজ্যাক রোজেনফেল্ডের। পরবর্তীতে তার এই বন্ধুর চরিত্রকে ভিত্তি করেই তিনি ১৯৫৯ সালে হেন্ডারসন দ্য রেইন কিং’র কিং-ডাহফু চরিত্র সৃষ্টি করেন।
বেলো ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোতে পড়াশুনা শুরু করলেও তিনি নর্থ-ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে চলে যান। মূলত সাহিত্য বিষয়ে পড়তে চাইলেও তিনি ইংরেজি বিভাগে ইহুদী-বিদ্বেষী মনোভাব বুঝতে পারেন।তাই সাহিত্যের পরিবর্তে তিনি নৃতত্ত্ব ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। নৃতত্ত্ব বিষয়ে পড়াশুনা করার ফলে তার লেখায় ও লেখার ধরনে নৃতত্ত্বের প্রভাব পড়ে। তার বিভিন্ন কাজে নৃতত্ত্ব বিষয়ক জ্ঞানের উল্লেখ পাওয়া যায়। কাছের বন্ধু এলান ব্লুমকে নিয়ে করা বেলোর বর্ণনাকে কে আরো স্পষ্টভাবে বর্ণনা করতে গিয়ে জন পোডরের্টজ বলেন- বেলো এবং ব্লুম দুজনই বই এবং আইডিয়াকে ঠিক সেভাবেই গ্রহণ করতো, শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় আমরা যেমন বাতাস গ্রহণ করি।
১৯৩০ এর দশকে বেলো ওয়ার্কস প্রোগ্রেস এডমিনিস্ট্রেশান রাইটার্স প্রোজেক্টর শিকাগো শাখায় যুক্ত ছিলেন, যেখানে রিচার্ড রাইট এবং নেলসন এলেগ্রেন এর মতো শিকাগোর ভবিষ্যত উদীয়মান সাহিত্যিকগণও সেখানে ছিলেন।তাদের অনেকেই ছিলেন উগ্রবাদী এবং যুক্ত্ররাষ্ট্রের কমিউনিস্ট পার্টীর সদস্য। অন্যদিকে বেলো ছিলেন ট্রটস্কি চেতনা ধারার। যেহেতু স্টালীনীয় ধারার লেখকের সংখ্যা সেখানে বেশি ছিলো- তাই বেলো সব সময়ই বিদ্রুপের শিকার হতো।
সেনাবাহিনীতে নাম লেখানোর চেষ্টা করতে গিয়ে বেলো আবিষ্কার করেন ছোটবেলা থেকে তিনি এতোদিন যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বাস করছেন এবং এরপর ১৯৪১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বৈধ নাগরিকত্ব পান। মার্চেন্ট মেরিন বা নেভির সদস্যরা যুদ্ধের সময় নৌ পথে সৈনিক এবং প্রয়োজনীয় অস্ত্র ও মালামাল সরবরাহ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বেলো মার্চেন্ট মেরিন এ যোগ দেন। এখানে কর্তব্যপালনরত সময়ে ১৯৪৪ সালে তিনি তার প্রথম উপন্যাস ড্যাংলিং ম্যান রচনা করেন।
১৯৪৬ সাল থেকে তিনি ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটায় শিক্ষকতা করেন। ১৯৪৭ সালের শুরুর দিকে তার দ্য ভিক্টিম উপন্যাসের প্রচারনার জন্য ৫৮ অরলিন স্ট্রীটের বিশাল একটি পুরনো বাড়িতে গিয়ে উঠেন। ১৯৪৮ সালে গাগেনহিম ফেলোশিপ অর্জন করেন যা তাকে প্যারিস যাওয়ার সুযোগ এনে দেয়। ১৯৫৩ সালে প্যারিসে তিনি দ্য এডভেঞ্চার অব অগি মার্চ উপন্যাস রচনা শুরু করেন।সমালোচকরা তার পিকারেস্ক উপন্যাসের সাথে সতেরো শতকের স্প্যানিশ ক্ল্যাসিক ডোন কিক্সোট এর সাদৃশ্য খুজে পান।
কথাবার্তার ভিতর দিয়ে কাহিনী এগিয়ে চললেও দ্য এডভেঞ্চার অব অগি মার্চর দার্শনিক ঢঙ্গের জন্য এটি ঠিকই বেলোকে একজন প্রধান লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৫৮ সালে বেলো আবার ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার শিক্ষকতায় ফিরে আসেন। এসময় তিনি এবং তার স্ত্রী সাশা মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক পল মিহ্ল এর কাছ থেকে মনো-চিকিৎসা গ্রহণ করেন। ১৯৬১ সালের স্প্রিং টার্মে তিনি ইউনিভার্সিটি অব পুয়ের্তো রিকো তে সৃজনশীল লেখা বিষয়ে পাঠদান করেন। উইলিয়াম কেনেডি ছিলো তার অন্যতম একজন ছাত্র, যিনি বেলোর কাছ থেকেই কল্পকাহিনী লেখার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন।
বেলো কয়েক বছর নিউ ইয়র্কে থেকে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়'র কমিটি অন সোশ্যাল থট এর একজন অধ্যাপক হিসেবে শিকাগোতে ফিরে আসেন ১৯৬২ সালে । এই কমিটির মূল উদ্দেশ্য ছিলো মেধাবী গ্র্যাজুয়েটদেরকে অধ্যাপকদের খুব কাছে থেকে বহুমুখী কাজ করার ও শেখার সুযোগ করে দেয়া। বেলো তার প্রিয় বন্ধু দার্শনিক এলান ব্লুমের সাথে এখানে ৩০ বছরেরও বেশি সময় শিক্ষকতা করেন।
বেলোর শিকাগোর ফিরে আসার পিছনে কিছু কারণ ছিলো এবং তিনি সেখানে তার তৃতীয় স্ত্রী সুশান গ্লাসম্যানকে নিয়ে হাইডপার্কের কাছাকাছি জায়গায় উঠেন। শিকাগো অমার্জিত,কুরুচিপূর্ণ জায়গা হলেও তার কাছে এ শহরকে প্রাণবন্ত মনে হয়েছিলো এবং তিনি মনে করতেন নিউ ইয়র্কের চাইতে আমেরিকাকে প্রতিনিধিত্ব করতে শিকাগোই বরং বেশি যোগ্য। তিনি পুরনো স্কুল বন্ধু এবং সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখতেন। ১৯৮২ সালের এক অনুসন্ধানে দেখা যায়, বেলোর এলাকাটি ছিলো শিকাগোর অপরাধ জগতের মূলকেন্দ্র, বেলো লেখালেখির জন্য এমন জায়গাতে বাস করাকে উপযুক্ত মনে করতেন এবং নিজের ‘বন্দুকটির সাথে লেগে থাকেন’।
১৯৬৪ সালে হেরযগ উপন্যাস এর মাধ্যমে সেরা বিক্রির তালিকায় অন্তর্ভূক্তি পায়। বেলো একজন মধ্যবয়স্ক, সমস্যায় জর্জরিত অধ্যাপক চরিত্রকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা কাহিনীর এই সেরেব্রাল উপন্যাসের এতো ব্যাপক বিক্রি দেখে অবাক হন। বেলো আবারো মানসিক অস্থিরতা আর মেধাবীদের সাথে এর সম্পর্ক নিরুপণে মনোযোগ দেন এবং রচনা করেন হামবোল্ড’স গিফট। বেলো এখানে তার প্রয়াত বন্ধু, সম-সাময়িক ও প্রতিদ্বন্দ্বী সাহিত্যিক, মেধাবী কিন্তু মানসিক বিপর্যয়গ্রস্ত ডেলমোর শোয়ার্ কে ভিত্তি করে উপন্যাসের মূল চরিত্র ভন হাম্বল্ড ফ্লেইশার সৃষ্টি করেন।তিনি ১৯৬৯ সালে আমেরিকান একাডেমি অব আর্টস এন্ড সায়েন্স এর ফেলো নির্বাচিত হন।
হাম্বল্ডট’স গিফট এর সাফল্যের জন্য বেলোকে ১৯৭৬ সালে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।সুইডেনের স্টকহোমের শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে রাখা বক্তৃতায় সেদিন বেলো লেখক সমাজকে মানসিক স্থবিরতা ভেংগে জেগে ওঠার ও সভ্যতার বিকাশ সাধনের আহবান জানান।
তার পরের বছর ন্যাশনাল এন্ডৌমেন্ট ফর দ্য হিউম্যানিটি তাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র্যের সর্বোচ্চ সম্মানজনক জেফারসন লেকচারের জন্য মনোনীত করেন। মানবতায় অবদানকারীদেরকে এ মনোনোয়ন দেয়া হয়। তার লেকচারের শিরোনাম ছিলো-‘লেখক এবং তার দেশ, পরস্পরের দিকে তাকিয়ে’।
১৯৮১ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৮২ সালের মার্চ পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি অব ভিক্টোরিয়ায় ভিজিটিং ল্যান্সডাউন স্কলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে তিনি রাইটার ইন রেসিডেন্স উপাধি লাভ করেন।
বেলো জীবনভর পৃথিবীর নানা প্রান্তে ঘুরে বেড়িয়েছেন, ইউরোপে যেতেন সবচেয়ে বেশি। এমনও হয়েছে- বছরে দুইবারও ইউরোপ গিয়েছিলেন। তরুণ বয়সে বেলো একদিন লিয়ন ট্রটস্কির সাথে দেখা করতে মেক্সিকোতে যান। কিন্তু রাশিয়ান নির্বাসিন বিপ্লবীর হাতে তাদের দেখা হওয়ার আগের দিন ই ট্রটস্কি খুন হন।
বেলো ব্যাপকভাবে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করতেন এবং তার সামাজিক সম্পর্কগুলোর ক্ষেত্রে বেশ বৈচিত্র থাকতো। আমেরিকান ঔপন্যাসিক এবং সাহিত্য সমালোচক রালফ এলিজন তার কাছের বন্ধু ছিলেন। তার অন্যান্য বন্ধুদের মধ্যে আছেন শিকাগো ডেইলি নিউজ পত্রিকার সাংবাদিক সিডনি জে. হ্যারিস এবং আমেরিকান কবি জন বেরিম্যান।
বেলোর প্রথম উপন্যাসগুলোর বিক্রি তেমন ভালো না হলেও হারযগ’র বিক্রির সাথে সাথে সেগুলোর বিক্রিও বেড়েছিলো। বেলো তার বৃদ্ধ বয়সেও শিক্ষকতা চালিয়ে যান। এর মধ্য দিয়ে তিনি মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক ও ধ্যান-ধারণার আদান-প্রদানের ব্যাপারগুলো বেশ উপভোগ করতেন। তিনি ইয়েল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা, নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি', প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি, 'ইউনিভার্সিটি অব পুয়ের্তো রিকো, ইউনিভার্সিটি অব শিকাগো, বার্ড কলেজ এবং বোস্টন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। বোস্টনে তিনি ইংরেজ ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার এবং সাহিত্য সমালোচক জেমস উডের সাথে শিক্ষকতা করেন, সেসময় তার সাথে সী’জ দ্য ডে নিয়ে আলোচনা করতেন। বোস্টনে যোগদানের জন্য তিনি ১৯৯৩ সালে শিকাগো থেকে ম্যাসাচুসেটের ব্রুকলিনে চলে আসেন আর এখানেই ২০০৫ সালের ৫ এপ্রিল ৮৯ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাকে যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাতেলেব্রোতে অবস্থিত শহী-হারেম নামক ইহুদী সমাধিক্ষেত্রে সমাধিস্থ করা হয়।
প্রচুর পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি ভায়োলিনও বাজিয়েছেন আবার খেলাধুলার খোজ-খবরও রাখতেন। কাজ ছিলো তার জীবনের ধ্রুব সত্য। এরপরো মাঝেমাঝে তিনি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান গুলোকে হতাশ করে উপন্যাস লেখা প্রায় থামিয়ে দিতেন।
Spouses: Anita Goshikin, Alexandra Tschacbasov, Susan Glassman, Alexandra Ionescu-Tulcea, Janis Freedman
Children: Gregory Bellow, Adam Bellow, Daniel Bellow, Naomi Rose Bellow
Early Work and Critical Success (1944-1959)
Dangling Man (1944)
The Victim (1947)
The Adventures of Augie March (1953)
Seize The Day (1956)
Henderson the Rain King (1959)
The Chicago Years and Commercial Success (1960-1974)
Herzog, 1964
Mr. Sammler’s Planet, 1970
Later Work (1976-1997)
To Jerusalem and Back, a memoir(1976)
The Dean's December (1982)
More Die of Heartbreak (1987)
A Theft (1989)
The Bellarosa Connection (1989)
It All Adds Up, an essay collection (1994)
The Actual (1997)
সুইডিশ নোবেল কমিটির মতে, ''বেলোর লেখায় সমৃদ্ধ পিকারেস্ক উপন্যাসের মিশ্রণ প্রকাশ পেয়েছিলো, যার সাথে ছিলো দার্শনিক কথোপোকথনের মধ্য দিয়ে আমাদের সংস্কৃতি, বিনোদনমূলক এডভেঞ্চার, কঠোর ও মর্মান্তিক অংশ গুলোর সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ। আর এ সব-ই গড়ে উঠে একজন মজার কথক এর অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন বর্ণনার মধ্য দিয়ে যা আমাদের অভিনয়ের দিকে ধাবিত করে অথবা অভিনয় থেকে দূরে রাখে- আর তা আমাদের বয়সের সংকট বলা যেতে পারে''। তার উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্য রয়েছে- দ্য এডভেঞ্চার অব অগি মার্চ, হেণ্ডারসন দ্য রেইন কিং, হেরযগ, মি. স্যামলার’স প্ল্যানেট, সী'জ দ্য ডে, হামবোল্ড’স গিফট এবং রেবেলস্টেইন। তাকে বিশ শতকের সবচেয়ে সেরা লেখক বলে বিবেচনা করা হয়।
Literary Style and Themes
Starting from his first novel, The Dangling Man (1944) all the way to Ravelstein (2000), Bellow created a series of protagonists who, with barely any exceptions, struggle coming to terms with the world around them; Joseph, Henderson and Herzog are only a few examples. They are usually contemplative individuals at odds with America’s society, which is known for being matter-of-factly and profit-oriented.
Bellow’s fiction is rife with autobiographical elements, as many of his principal characters bear a resemblance to him: they are Jewish, intellectually curious, and have relationships with, or are married to, women that take after Bellow’s real-life wives.
With Bellow being an academically trained anthropologist, his writing tends to put humankind at the center, especially with characters who appear at loss and disoriented in modern civilization, but are able to overcome their own frailties to achieve greatness. He saw modern civilization as a cradle of madness, materialism, and false knowledge. Contrasting these forces are Bellow’s characters, who have both heroic potential and all too human flaws.
Jewish life and identity are central in Bellow’s work, but he did not want to be known as an eminently “Jewish” writer. Starting with his novel Seize the Day (1956), a longing for transcendence can be seen in his characters. This is particularly apparent in Henderson the Rain King (1959), even though, after experiencing bizarre adventures in Africa, he is happy to return home.
Awards and Honors:
National Book Award for the Adventures of Augie March, Herzog, and Mr. Sammler's Planet (1954, 1965, 1971); Pulitzer Prize for Humboldt's Gift (1976); Nobel Prize for Literature (1976); National Medal of Arts (1988)
##############################
No comments:
Post a Comment