ফ্রেদেরিক মিস্ত্রাল (ফরাসি: Frédéric Mistral) (১৮৩০ - ১৯১৪)
To Lamartine:
To you, I dedicate Mireille: It is my heart and my soul; It is the flower of my years; It is bunch of grapes from La Crau, leaves and all, a peasant's offering."
Lamartine wrote enthusiastically: "I will tell you good news today! A great epic poet is born ... A true Homeric poet in our time; ... Yes, your epic poem is a masterpiece; ... the perfume of your book will not evaporate in a thousand years."
মিস্ত্রাল ১৮৩০ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে ফ্রান্সের মাইয়ান গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ফ্রান্সের রোন নদীর উপত্যকার সম্ভ্রান্ত কৃষক ছিলেন। এই রোন উপত্যকাতে মিস্ত্রালের শৈশব ও কৈশোর কেটেছে। এই স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তাকে ছোটবেলাতেই বিমোহিত করেছে। এর ফলে তখন থেকেই তার মধ্যে কাব্যিক প্রতিভার জন্ম হয়। তিনি পড়াশোনা করেছিলেন আভিনিয়োঁ কলেজে। কলেজ জীবনেই তিনি হোমার, ভার্জিল এবং অন্যান্য বিখ্যাত লেখকদের সাহিত্য পড়ে ফেলেছিলেন। কলেজের পাঠ শেষ করে তিনি আইন বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা শুরু করেন। আইনশাস্ত্রে পড়লেও তার মধ্যে কাব্যচর্চার প্রেরণা সর্বদা জাগরুক ছিল। আইন পাশ করার পর ১৮৫১ সালে তাই তিনি পুরোদমে সাহিত্যচর্চা শুরু করেন।
তার সাহিত্যচর্চায় সাথী হয়েছিলেন তার বেশ কিছু বন্ধু। এই বন্ধুদের সাথে মিলেই তিনি ফ্রান্সের বিখ্যাত অক্সিটান তথা প্রোভঁসাল সাহিত্যের পুনরুজ্জীবনের জন্য একসাথে কাজ করা শুরু করেন। এই সাহিত্য ১২শ-১৩শ শতকে ফ্রান্সের অন্যতম প্রভাবশালী সাহিত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই পুনরুজ্জীবন কর্মে তাদের প্রাথমিক কাজ ছিল একটি সাহিত্য মুখপাত্র তথা সাময়িকী প্রকাশ। তারা এই সাময়িকীর নাম দিয়েছিলেন আলমানাক দ্য প্রোভাঁস। এই সাহিত্য ধারা চর্চার সময়ই মিস্ত্রাল তার বিখ্যাত মহাকাব্য মিরেইও (Mireio')' রচনা করেন। এই মহাকাব্যের বিষয়বস্তু ছিল এক কিশোরীর প্রেমের আকুতি। এই মহাকাব্য পাঠ করে আরেক বিখ্যাত ফরাসি কবি আলফোঁস দ্য লামার্তিন (Alphonse De Lamartine) বলেছিলেন:
“ | এক মহান কবির জন্ম হল। | ” |
মিস্ত্রালের আরেক বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ Leis isclas d'aur (স্বর্ণদ্বীপপুঞ্জ) প্রকাশিত হয় ১৮৫৭ সালে। এই বই প্রকাশের প্রায় এক বছর পর অর্থাৎ ১৮৫৮ সালের দিকে মিস্ত্রাল দিজোঁ শহরের মেরি বিভিইরি নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তার জীবনের শেষ রচনা ছিল Anglore: The Song of the Rhone। এই কাবিতায় তিনি তার বাল্যকালের স্মৃতিবিজড়িত রোন নদীর গতিপথের দুই পাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য বর্ণনা করেছেন।
রচনা কর্ম।
Mirèlha (১৮৫৯) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ - ফরাসি সংস্করণ
Calendau (১৮৬৭) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Leis isclas d'aur (১৮৭৬) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ : খণ্ড ১, খণ্ড ২
Nerta, nouvelle (১৮৮৪) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
La reina Joana, drame (১৮৯০) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Lo poèma dau Ròse (১৮৯৭) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Moun espelido, Memòri e Raconte (Mes mémoires) (১৯০৬) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Discours e dicho (১৯০৬) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ; Memòrias e racòntes
Revirada de la Genèsi (১৯১০) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Leis Olivadas (১৯১২) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Lo Tresaur dau Felibritge (১৮৭৮-৮৬), অভিধান
Proso d’Armana (posthume) (১৯২৬, ১৯২৭, ১৯৩০) - ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ
Coupo Santo (১৮৬৭)
মিস্ত্রাল শেষ জীবনে ব্রঙ্কাইটিস রোগে আক্রান্ত হন। এই রোগের কারণেই তিনি ১৯১৪ সালের মার্চ ২৫ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
আর্ল্স শহরে মিস্ত্রালের মূর্তি
He was a French writer of Occitan literature and lexicographer of the Provençal form of the language. Mistral received the 1904 Nobel Prize in Literature "in recognition of the fresh originality and true inspiration of his poetic production, which faithfully reflects the natural scenery and native spirit of his people, and, in addition, his significant work as a Provençal philologist". He was a founding member of the Félibrige and a member of l'Académie de Marseille.
==={{{{{{{{{{∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆∆}}}}}}}}}}====
No comments:
Post a Comment